Live Sport

Football, Tennis, Rugby and 30+ other sports

Soccer

গোয়া থেকে খালি হাতে ফিরছে Mohun Bagan | post-match discussion live show

📅 Published on: 2024-12-20 17:50:26

⏱ Duration: 00:47:05 (2825 seconds)

👀 Views: 4357 | 👍 Likes: 83

📝 Video Description:

#mohunbagan #isl #allsportv
Join us for an insightful post-match discussion live show as we analyze FC Goa’s 2-1 victory over Mohun Bagan Super Giant at the Jawaharlal Nehru Stadium, Goa, in ISL 2024. Special guest and renowned Indian coach, Sanjoy Sen, who once helmed Mohun Bagan, shares his expert analysis and thoughts on the game.

The match saw FC Goa dominate early, with Brison opening the scoring in the 12th minute. Despite a valiant effort, Mohun Bagan struggled to find their rhythm in the first half. The Mariners leveled the game in the 55th minute through a well-taken penalty by Dimitri Petratos. However, Brison struck again in the 68th minute, sealing a crucial win for the Gaurs and handing Mohun Bagan their second loss of the league.

🎙 Channel: Allsport TV

🌍 Channel Country:

📂 Tags:

[vid_tags]

🕵️‍♂️ Transcript:

[মিউজিক] [মিউজিক] একটু আগেই শেষ হয়ে গেল গোয়া বনাম মোহনবাগান ম্যাচ আইএসএল এর এই ম্যাচে এইবারের আইএসএল এর দ্বিতীয় হারের মুখ দেখতে হলো মোহনবাগানকে দুই এক গোলে ম্যাচটা হারলো মোহনবাগান প্রথমেই 12 মিনিটে গোয়ার ব্রাইসন ফার্নান্ডেজের শট টম অ্যালডের পায়ে ডিফ্লেক্ট হয়ে জালে জড়ায় এবং সেখান থেকেই গোল শুরু এরপর প্রথমার্ধ শেষ হয় অবশ্য এক শূন্য গোলে তখন গোয়া এগিয়ে এরপর 55 মিনিটে পেনাল্টি থেকে একটা গোল শোধ করেন দিমিত্রী পেত্রাতস এবং বলটা বক্সের মধ্যে হাতে লাগে আরমান সাদিকুর এবং হ্যান্ডবল পায় হ্যান্ডবল থেকে পেনাল্টি পায় মোহনবাগান সেখান থেকে গোল শোধ করেন কিন্তু এর ঠিক দুই মিনিট পরেই চোট পেয়ে মাঠ ছাড়েন দিমিত্রী এবং এরপর আবার 68 মিনিটে সেই বোরাহেরার পাশ থেকে সেই ব্রাইসনের গোলেই আবার এগিয়ে যায় এবং ওটা জয়সূচক গোলে পরিণত হয় পরবর্তীকালে গোয়া এবং অবশ্যই এই নিয়ে এটা আইএসএল এ যদিও মোহনবাগান দ্বিতীয় হার কিন্তু তার সত্ত্বেও এই হারের পাশাপাশি যেটা নিয়ে অনেক বেশি আলোচনা আমার মনে হয় টোটাল টিমের পারফরমেন্স নিয়ে এবং অবশ্যই তার মধ্যে বিশেষ কিছু নাম আসবে সবকিছু নিয়ে আলোচনা করব আজকে আমাদের সঙ্গেই আলোচনায় রয়েছেন আমাদের প্রতিদিনের অতিথি যিনি থাকেন লাইভে সঞ্জয় সেন সঞ্জয় দা ম্যাচের বিশ্বসান্ত শুরুতেই জানতে চাইবো তারপর পরবর্তী প্রশ্নে ঢুকবো তোমার প্রশ্নটা শোনা যায়নি পুরোটা ডিফ্লেক্ট হয়ে গেছিল কথাটা না বলছি ম্যাচের বিশ্লেষণটা শুরুতে জেনে নিই তারপর প্রশ্নগুলোই আসছি ম্যাচটা কেমন দেখলেন এবং কোথায় কোথায় সমস্যা হলো দেখো যোগ্য দল গোয়া জিতেছে এটা নির্বিধা বলা যায় এক কথায় বলা যায় এবং বারবার খারাপ খেলে জেতা যায় না এটাও আরেকবার প্রমাণিত হলো গত ম্যাচে পার পেয়ে গিয়েছে কিন্তু সেটা এবারে সম্ভব হয়নি এবং মানবীরকে ছাড়া আর কারোর খেলা যে একটু উল্লেখ করার মতো আছে বলে আমি মনে করি না আজকের ডেতে খেলাতে কারণ সেই রকম ভাবে চান্সই ক্রিয়েট করতে পারেনি ওপেনিং যেটাকে বলে সেইভাবে কঠিন পরিস্থিতির মুখে একবারও এই তরুণ গোলকিপারকে পড়তে হয়নি এবং গোয়াও যে অনেক বেশি চান্স করেছে তা না কিন্তু তার মধ্যে তো তুলনামূলকভাবে গোয়া অনেক অপরচুনিটি ক্রিয়েট করেছে এবং গোল করেছে ফার্স্ট গোলটা টু সাম এক্সটেন্ট লাকি বলতে হবে কারণ ওইটা ডিফ্লেক্টেড হয়ে এমন জায়গায় চলে গেছে ভিশালের কিছু করার ছিল না কিন্তু সেকেন্ড গোলটা খুব দুর্দান্ত একটা ক্রস ক্রস থেকে ব্রাইসনের গোল খুব ঠান্ডা মাথায় গোলটা করেছে এবং সবথেকে যেটা উল্লেখ করা দরকার আছে বলে মনে করি অনেক ঢাকঢোল পিটিয়ে একজন ওয়ার্ল্ড কাপার কে আনা হয়েছে জেমি ম্যাকলারিন তার 90 মিনিটে সারা খেলায় একবার মাত্র ম্যাগলারিন একটা আশিক কোরিয়ানের হেড বল যেটা হেডে হেড করেছিল লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়েছে এছাড়া তার কোন ভূমিকা আছে বলে আমার জানা নেই এবং নট ইম্প্রেসিভ একচুয়ালি এগুলো নিয়ে ভাবতে হবে মোহনবাগানকে যেহেতু তাদের টিমে এত বেশি ভালো ভালো প্লেয়ার আছে এগুলো বার করে দিয়েছে ম্যাচটা কিন্তু একটা দলগত খেলা যেটাকে বলে বিল্ড আপ প্লে বলে যেটাকে কম্বিনেশন প্লে যেটাকে বলে সেই রকম ভাবে না একমাত্র রিয়েল থ্রেড বলতে গেলে মানবীর যতবার বল ধরেছে ওই সাঙ্গুয়ান বলে প্লেয়ারটা স্ট্রাগেল করেছে সারা খেলায় এবং মানবীর যে একটা বল দিয়ে মানে বাড়িয়েছিল যেটা ম্যাকলারিন টাচ করতে পারেনি ওটা টাচ করতে পারলে হয়তো গোল হয়ে যেতে পারতো এছাড়া বলার মতো কিছু নয় এবং নিশ্চয়ই টিম ম্যানেজমেন্ট কে ভাবতে হবে মানে দলগত খেলার এবং ইন্ডিভিজুয়াল প্লেয়ারদের পারফরমেন্স পারফরমেন্স নিয়ে মলিনাকে ভাবতে হবে নিশ্চয়ই অরিজিত সেনের একটা প্রশ্ন আছে প্রশ্নটা নেই এর সঙ্গে আমাদের গুলো লাগোয়া আগের দিন চেঞ্জ ভালো হয়েছিল আজকে চেঞ্জে ভুল আছে জিমিকে তুলে কামিংস দিমিকে তুলে থাপা মানে এটা হওয়া উচিত উনার বক্তব্য আর কি জিমিকে দেখে মনে হচ্ছে খারাপ খুব যতদিন যতদিন যাচ্ছে তত খারাপ হচ্ছে আর কি এটাই বলছেন যাই হোক দারুন সন্দেশ কাটাকাটা বক্তব্য যেখানে বক্তব্য যেটা হচ্ছে যে যদিও এই প্রশ্নটা একটা মাথায় রাখতে হবে যে চেঞ্জটার ক্ষেত্রে দিমিকে তুলে থাপাকে নামানোর অপশন সেই মুহূর্তে বোধহয় ছিল না কারণ দিমিত্রিপেস গোল করার পরেই থাইমাসেল একটা ক্র্যাম্প ফিল করেন যার জন্য তিনি উঠে যান এবং সেই কারণেই জেসন কামিন্স জেমি ম্যাকটারেনকে আমরা ফোর ফোর টু যে ফরমেশন সেটাই চলে যেতে দেখি না হলে প্রথমে জেমিকে উপরে রেখে দিমিত্রী বেতস একটু নিচে থেকেই খেলছিলেন সেই চেঞ্জেসটা দেখা যায় এবং আমার মনে হয় না সেই চেঞ্জ এবং সঞ্জয় দা কি বলবেন চেঞ্জ ভুল নাকি চেঞ্জ মানে গোল এলে চেঞ্জটা ঠিক মনে হয় আর গোল না এলে ভুল এগুলো এগুলো এগুলো ওরাম ভাবে বেশি কখনোই বলা যায় না কোচের একটা নির্দিষ্ট পরিকল্পনা থাকে সেটা আমার সাথে তোমার সাথে বা যিনি প্রশ্ন করছেন তার সাথে নাও মিলতে পারে এবং অনেক সময় যে যিনি যারা প্রশ্ন করেন হয়তো সঠিক বলেন যে জিমিকে তুলে কামিন্স সেই সময়টায় উপায় ছিল না কারণ পেনাল্টিটা নিয়ে গেছে নেবার সময় বা তার আগে থেকেও কিছুটা সময় হলো পেত্তাসকে স্ট্রাগেল করতে দেখা গেছে তো যখন স্ট্রাগেল করছে তখন সেই প্লেয়ারটাকেই তুলে নেয়া উচিত যদি ঐরকম করতো আবার যদি বেতাদসকে তুলে নিতে হতো তাহলে কিন্তু দুটো ফরেনার অফ হয়ে যেত তো পরিস্থিতি অনুযায়ী তারা করেছে আশিক কুর্নিয়ানকে নাবিয়েছে এর জায়গায় চেষ্টা করেছে তো কিছু করার নেই যেটা হবে যেটা বলার হলো খুব খারাপ পারফরমেন্স মোহনবাগানের এইটা এইটা বলতে হবে এইটা নিয়ে ম্যানেজমেন্টকে ভাবতে হবে কোচকে ভাবতে হবে কোন তুললাম সেটা বড় কথা নয় কারণ ওই পরিস্থিতিতে ওইটা ছাড়া কিছু করারও ছিল না সঞ্জয় একটা জিনিস আমি আসছি অনুপমের প্রশ্নে বাট তার আগে আমার একটা বক্তব্য যে এই যে থ্রু আউট দা ম্যাচ জেমি ম্যাকলারেন এবং দিমিত্রী পেত্রাদশের মধ্যে কোথাও যেন একটা দেখে মনে হচ্ছে যে বোঝাপড়াটা এখনো গড়ে উঠে উঠেনি বা উঠছে না এটার দাম দিতে হচ্ছে মোহনবাগানকে আপনার কি মনে হয় না দাম দিতে হচ্ছে এইভাবেই তো তরতর করে মানে চলেছে এখনো পর্যন্ত লিক টপে আছে দামটা দিতে হলো কোথায় ব্যাপারটা হলো যেটা চোখে পড়ছে দিমিত্রী ওই জায়গায় কমফর্টেবল কিনা সেটা জানার কারণ এটা তো আমরা বাইরে থেকে বোঝা যায় না দিমির থেকে যে জায়গায় খেলাচ্ছে যেটা স্টিওয়ার্ড যে রোলটা প্লে করে যে ম্যাকলারিনের পেছনে ওইটায় ও সহজাত কিনা সেটা বোঝা যায় না কারণ গতবার যে পারফর্ম এটা দেখেছি দিমি অনেকটা আউটসাইড থেকে অপারেট করতো আউটসাইড থেকে করে ভেতরে কাট করে খেলতো দুটো দুটো আউট উইং থেকেই সে অনায়াসে খেলতো ওয়ান টু খেলে চলে যেত এগুলো করতো আমার মনে হয় দিমিত্রীকে একটা ফার্স্ট টিমে রাখা তার মূল উদ্দেশ্য হলো যত ডেডব সিচুয়েশনস আছে সেট প্লেস আছে আমরা যদি লক্ষ্য করে দেখি সবকিছু 90% বড় 95% ওর ডেলিভারি হয় সেটা ফ্রি কিক সেন্টার ফ্রি কিক কর্নার কিক কারণ এই ডেলিভারিটা সকলে তো সমান ভাবে পারে না ওর যে বলগুলো রাখে কোয়ালিটি বল রাখে এটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই তো সুতরাং এই জন্যই এই দিমিত্রীর খেলার এই যে প্রশ্নটা তুমি বলছো আন্ডারস্ট্যান্ডিং হচ্ছে না এটা তো কোচের কাজ এতদিন হয়ে গেল এতদিনেও যদি একজন দুজনের সাথে আন্ডারস্ট্যান্ডিং না হয় তাহলে কোথাও না কোথাও কিছুটা ভুল আছে নিশ্চয়ই অনুপম বেড়া বলছেন পারফরমেন্স বাই মোহনবাগান বাট গোয়া ট্যাকটিক্যালি প্লে উইন প্লে উইন ওকে আমি এটাই বুঝতে পারলাম না মাঝে মাঝে মাঠে কোন প্লেয়ারের কি রোল বাস মিস ব্যাড মিস মাক্কা এক্সাক্টলি আপনি যেমন আগে একটা বলছিলেন যে একটা হেড কুরুনিয়ানের ওপর দিয়ে গেছে এর আগেও কিন্তু আমরা দেখেছি মানবীর একদম সাজিয়ে দিয়েছে বল জাস্ট টাচ করলে গোল হয় সেই বল থেকে গোল হয়নি মানে জেমি ম্যাকলারেন নিজের শেপে নেই কিন্তু আজকে যেন আরো বেশি খারাপ লাগলো জেমিকে এবার কি মনে হয় যে না না শেপে নেই সেটা তো অনেকদিন আগে থেকেই বোঝা যাচ্ছে কারণ একটা খেলোয়াড়ের একটা 90 মিনিটের খেলায় কটা টাচিস কটা সেট বলের সাথে টাচ করলো কটা বল বাড়ালো এগুলো তো সবকিছু যাদের স্ট্যাটিস্টিক আছে ডাটা যারা রাখে তারা মোহনমান ক্লাবের এগুলো রেকর্ড আছে যে একটা প্লেয়ার কতবার টাচ করেছে কতবার দৌড়াচ্ছে কতটা স্প্রিন্ট করছে কতটা নিচে নামছে এগুলো সবকিছু কিন্তু জিপিএস পড়ে তারা খেলছে এবং সেগুলো এই ডেটাগুলো তাদের কাছে আছে তো ডে বাই ডে সেটা চোখে পড়ছে দৃষ্টিকোটু হচ্ছে এগুলো ম্যানেজমেন্টকে ভাবতে হবে আমি একটু আগেই বললাম উনি যে টা করেছেন প্রশ্নটা করেছেন একদম ঠিকই এবং মাঝ মাঠের কোন সেই রকম খেলা হয়নি সে তো নিশ্চয়ই বিল্ড আপ প্লে আমি যেটা আগে থেকে বলছিলাম যে চারটে পাঁচটা প্লাস খেলে বলটাকে একটা হাফ থেকে অন্য হাফে ঘুরিয়ে দেওয়া দরকার করে খেলাটাকে স্লো করা সেই এটাই নেই খেলার মধ্যে সেই এটাই নেই মোটামুটি মানে লিস্টন এবং মানবীরকে দুটো উইং দিয়ে ইউজ করেই মোহনবাগানের স্ট্রাটেজি যেগুলো অতীতেও যেগুলো দেখেছি এবং মানবীর সেই কাজটা সমানে করে গেছে কিন্তু তারপরে আর মানে ডেলিভারি করার পরে যে যেটা ফিনিশিং সেই জায়গায় কিন্তু কাউকে চোখে পড়েনি সেরকম ভাবে যে আরো লোক বাড়ানো বলো সেগুলো হয়নি তার দরুণই আজকে হারতে হয়েছে অনয় গায়েন বলছেন ইন্ডিভিজুয়াল ব্রিলিয়ান্সিতে ম্যাচ বের হচ্ছে কোন ক্রিয়েটিভিটি নেই অয়ন গায়েন অয়নের সাথে আমি একটু একমতই হব অন্তত লাস্ট যে দুটো তিনটে ম্যাচ আমরা দেখেছি সঞ্জয় দেই যে টানা পাঁচ ম্যাচ অপরিচ অপরাজয় ছিল মোহনবাগান এবং এবং যে সময় চারটে ম্যাচ উইন টানা এটা পঞ্চম ম্যাচে এসে হারলো সেই চারটে ম্যাচের কিন্তু যদি দেখি আমরা লাস্ট ম্যাচ এবং তার আগের ম্যাচেও কিন্তু ইন্ডিভিজুয়াল ব্রিলিয়ান্সিতেই গোল হয়েছে এবং জয় এসেছে তাই না না এটা তো আমি বলছি তো যে মোহনবাগানে এত ভালো ভালো কিছু খেলোয়াড় আছে তারা মানে কোচের কি ভূমিকা বা কোচের কি প্ল্যানে খেলছে যদি আমার প্ল্যান এটা ঠিকমত কার্যকর না হয় তাহলে আমার সেকেন্ড কি আছে প্ল্যানিং সেইগুলো কখনোই চোখে পড়ছে না মলিনা একরকম ভাবেই দাঁড়িয়ে আছেন উনি তার কি প্লেয়ারদেরকে কি ইন্সট্রাকশন দিচ্ছেন উনিই জানেন আর কাউকে সেটা দেখাও যায় না এই যে ম্যানুলোমাস পোস্ট যখন মুভমেন্ট করে বা বিরক্ত হচ্ছে চেচাচ্ছে সেগুলো বোঝা যায় কিন্তু একরকম ভাবেই দাঁড়িয়ে আছে স্ট্যাচুর মতো কি ভূমিকা তার এবং কি ইন্সট্রাকশন দিচ্ছেন সেটা আমাদের পক্ষে জানা সম্ভব না তো মানে এই সময়টায় কিন্তু অনেক বেশি মোহনবাগানকে সাবধানী হতে হবে একক হতে হবে কারণ এই সময় কি হয় একটু ছন্ন ছাড়া হয়ে যায় খেলোয়াড়রাও হয়ে যায় টিম ম্যানেজমেন্টের এটা একটা খুব বড় গুরু দায়িত্ব যে ছেলেদেরকে এক করে আবার নিজেদের শেপে আনা কারণ দেখো উইনিং ইজ এ হ্যাবিট এটা ইংলিশে একটা কথা আছে মানে লুজিং অলসো মানে অলসো সো এই একটা সো এগুলো নিশ্চয়ই তাদের চোখে পড়ছে এবং তারা নিশ্চয়ই আলোচনা করে এইগুলো সুরাহা একটা বার করবেন নিশ্চয়ই সনদ চ্যাটার্জি বলছেন জিমি কিছুই খেলতে পারছে না মিডফিল্ড ঠিক খেলতে পারছে না জেমি কে নিয়ে তো কথা হলো অলরেডি মিডফিল্ড ঠিক খেলতে পারছে না এই জায়গাটা আমি আসবো সঞ্জয় দা কারণ মোহনবাগানের মিডফিল্ডে আপুইয়া অনিরুদ্ধ থাপ্পার মত প্লেয়াররা রয়েছেন সাহাল আব্দুল সামাদ রয়েছেন এবং আরো ভালো মানে মানবীর লিস্ট এন্ড উইন যদি ধরি আমরা কিন্তু মোহনবাগানের মাঝমাঠ যেখানে সবথেকে ভালো খেলার কথা গ্রিক স্টুয়ার্ড না থাকলেই মোহনবাগান মাঝমাঠকে ভালো লাগছে না এটা কেন হচ্ছে মানে ভালো এটা কেন হচ্ছে কেন ব্যাপারটা হলো ইন্ডিভিজুয়াল ব্রিলিয়ান্স দিয়ে দিয়ে তুমি যদি ম্যাচ বার করতে যাও তাহলেই তো সমস্যা দলগত খেলা যেটাকে বলে তো সেই জায়গাটায় তো মোহনবাগানের কি অনুশীলন হয় সেটা তো এখানে বসলে বসা মানে বলা সম্ভব না সো সুতরাং সেটাই চোখে পড়ছে কারণ তুমি বলতে পারবে না সামাদ পুরো 90 মিনিট খেলেছে লিস্টন কোলাসো মানবীর আপুইয়া তারপরে আনিরুদ্ধে থাপ্পা নেমেছে তো এরা তো সব এক একটা নামই যেরকম ভার তাদের সেরকম তাদের দাম তো সুতরাং এত নামি দামি খেলোয়াড় তারা যদি ক্রিয়েটিভিটি না করতে পারে সেটা তো কোচের পার্ট এটা তো কোচের ব্যর্থতা বলবো সৌভিক দত্ত বলছেন কিছু বলার নেই খুব খারাপ খারাপ খেলেছে দুটো দলই মাঝ মাঠ দুটো দলেরই খুব খারাপ খেলেছে বল উড়িয়ে খেলেছে দুটো দলই অজস্র মিস আমি দুটো দল বলতে আমার আমার মনে হচ্ছে না আমার কিন্তু গোয়ার খেলা ভালো লেগেছে এবং আমার মনে হয়েছে যে না হলেও ডিফেন্স লাইন আমি এই প্রশ্নটা আসতাম সঞ্জয় দার কাছে সঞ্জয় দা গোয়ার ডিফেন্স লাইন মানে বিশেষ করে ওদেরই এবং সন্দেশ ঝিঙ্গান আজকে যেভাবে ফুটবল খেললেন ঠিক যতটা পোড়া এবং ব্রাইসনকে লেগেছে আমার মনে হয় ততটাই ইম্পর্টেন্ট রোল প্লে করেছেন এই দুজন ডিফেন্স লাইনটা নিয়ে আলাদা করে আলোচনা নিশ্চয়ই 100 বার ওডেই এবং সন্দেশ ঝিঙ্গান আউটস্ট্যান্ডিং কিন্তু দুটো সাইডব্যাক যদি বলো সেই রকম ভাবে সংগত করতে পারিনি কিন্তু চালিয়ে দিয়েছে সবথেকে ইম্পর্টেন্ট রোল প্লে করেছে কার্ল ম্যাকিউ তো ও দুর্দান্ত খেলেছে স্ক্রিনিং এর কাজ বলো ডিস্ট্রিবিউশন ভালো খেলাটাকে স্লো করে দেয়া ভালো যে লিডারশিপ বলে না একটা দলে এক একটা লিডারশিপ থাকে যে কিনা পুরো একটা মানে খেলাটাকে কন্ট্রোল করে সেইটা দুর্দান্তভাবে করেছে মাঝে মাঠে এবং ডিফেন্স ওই এবং সন্দেশ ঝিঙ্গান তো গোয়ার যেটা ম্যানুলো মার্ক হয়ে যাবে আমরা অতীতেও দেখেছি যদি তিনি লিড পেয়ে যান তাহলে কিন্তু দলটাকে অনেক বেশি সংগঠিত করতে পারেন যে গোল ঠিক আছে অ্যাটাক করবে কিন্তু গোল হজম করবো না এইটা কিন্তু করে তার মধ্যে কিছুটা রিস্কও থাকে কিন্তু দারুণভাবে কাজটা গোয়ার ছেলেরা করেছে ব্রাইসন ওয়াজ অলসো আউটস্ট্যান্ডিং শুধু সে অ্যাটাকে নয় সে ডিফেন্স যা করেছে অনবদ্ধ এই গোল করলেই যে ম্যান অফ দা ম্যাচ এটাও না তার রোলটা আজকে সারা খেলায় ব্রাইসনের রোলটা দুর্দান্ত দুর্দান্ত যখন অ্যাটাক করেছে এট সেম টাইম ডিফেন্ডিং অনবদ্ধ হ্যাঁ অ্যাটাকে তো ব্রাইসন এবং বোরা হেরাও আমার মনে হয় অ্যাটাকে আলাদা করে আলোচনা হবে নিয়ে ভীষণই ভালো খেলেছেন শুভেন্দু দেব বলছেন পুরো 90 মিনিট খেলানো উচিত হয়নি হাফ টাইমের পর তুলে নেওয়া উচিত ছিল সেটা কি দিনেত্রী পেত্রদাস উঠে যাওয়ার জন্য সম্ভব হলো না কিন্তু মানে কি আমি জানিনা দেখো এগুলো এগুলো এগুলো একটা দলের নিজস্ব ভেতরের ব্যাপার এগুলো আমরা কি করে জানবো আমি আমার মতবাদ দেব উনি ওনার মত থাকবেন ব্যাপারটা হলো মানে নির্ভরতা তো একটা আছেই বলতে হবে যে আজকে ম্যাগলারিনকে যে টাকা দিয়ে সই করিয়েছে কোচ না চাইলেও ম্যানেজমেন্ট চাই মাঠে থাকুক তো এই এইসবগুলো জিনিসগুলো তো ভাবতে হবে এগুলো তো অনেকে জানেই না ম্যানেজমেন্টেরও তো একটা পার্ট আছে এই দল গঠনে ম্যানেজমেন্ট যদি চায় ম্যাগলারিন খেলবে তাহলে কোচেরও সাত দিন এই তাকে বসাবার তো এইসবগুলো আছে কিনা নেই এগুলো তো বলা সম্ভব নয়নের পারফরমেন্সের পর স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্নগুলো উঠবে যে ম্যানেজমেন্ট টিমের টিম তৈরিতে বা প্রথম একাদশ নির্বাচনে মাথা গলাচ্ছে কিনা কারণ ভালো লাগছে না ম্যাকলেনকে সৌভিক দত্তর বক্তব্য আমাদের দুটো ডানাই ওরা ছেড়ে ফেলেছিল আমি বুঝতে পারলাম না পেত্রাতস কি খেললো বারবার ডানদিকে সরে যাচ্ছে এই প্রবণতাটাই বা কেন মানে একটা সময় কখনো কখনো তাকে ব্যবহার করা হয়েছে আমরা দেখেছি ডানদিকে না ব্যাপারটা হলো এক জায়গায় তো ফুটবলটা খেলা যায় না রোভিং খেলতে হয় মানে একবার ডানদিকে একবার বাঁদিকে তো ও একটু উইং থেকে খেলতেই ভালোবাসে এই জন্যই সে চলে যাচ্ছিল এবং ও যে প্রশ্নটা রেখেছে দুটো ডানা ছেটে ফেলেছে এটাতে আমি সহমত নই দুটো ডানা ছেটে ফেললে মানবীর ওইভাবে বেরোতে পারে নাকি ডানা বলতে দুটো উইং বলছে তো কখনোই ওটা আমি একমত নই মানবীর আউটস্ট্যান্ডিং আউটস্ট্যান্ডিং কিন্তু সাপোর্ট পায়নি যে বলগুলো ডেলিভারি করার পরে যে ফিনিশিংটা দরকার সেইগুলো কারণ সেই লোকটা পৌঁছাতে পারেনি বক্সে একেবারেই তাই বারবার সুযোগ তৈরি করেছেন শুভেন্দু চ্যাটার্জি বলছেন গোয়ার কোচ দেশের জাতীয় কোচ কি স্ট্রাটেজিতে গোয়া জিতলো মোহনবাগানের এর উইং প্লে বন্ধ করে দিয়ে আর বরিস তো দারুন খেলে যাচ্ছে উইং প্লে বন্ধ হয়নি কারণ বারবারই কিন্তু মানবীর লিস্টানরা ঢুকে পড়েছেন আমরা এটা দেখে আর কি স্ট্রাটেজিতে খেললো এটা তো সঞ্জয় দা বলবেন এটা তো কি মনে হয় সঞ্জয় দা স্ট্রাটেজিতে খেললো কি গোয়ার কোচ দেশের জাতীয় কোচ কি স্ট্রাটেজিতে গোয়া জিতলো গোয়া যেরকম ভাবে খেলে তারা একটু পজেশন ফুটবল খেলে প্রয়োজন মতো ডাইরেক্ট ফুটবল খেলে বিহাইন্ড দা ডিফেন্স বল রাখে এবং দলটাকে তুলে খেলে এবং একটা ক্ষেত্রে দেখা গেছে যখন মোহনবাগান প্রচুর চাপ সৃষ্টি করছে গোয়া একদম নিজেদের অর্ধেক তখনও কিন্তু ওয়ান টাচ চারটে পাঁচটা টাচ খেলে ডেঞ্জার জোর থেকে সেফ জোনে খেলে দেওয়া এইগুলো একটা বিশেষত্ব নিশ্চয়ই এবং আমি একটু আগেই বলছিলাম গোয়া গোল পেয়ে গেলে মানে ম্যানেল মার্কোচকে আমরা হারদাবাদের সময় দেখেছি উনি যদি গোল পেয়ে যান তাহলে কিন্তু ডিফেন্স এবং মিডফিল্ডটাকে খুব অর্গানাইজ করে করতে পারেন উনার একটা ট্যাকটিক্যালি এত সুন্দরভাবে প্লেয়ার গুলোর শেপ মেইনটেইন করে যেখানে গোল করাটা খুব মুশকিল এবং বরিসকে নিয়ে তো আমি অনেক আগেও অতীতেও বলেছি যে বরিসকে আমি থাকাকালীন বরিসকে আমি সই করিয়েছিলাম মোহনবাগানের কোচ ম্যানেজমেন্টের পছন্দ না তাকে ছেড়ে দিয়েছে এবং যাকে ছেড়ে দিয়েছে সেই বেনিফিটটা অপোনেন্ট টিমগুলো নিয়ে যাচ্ছে অনেকগুলো প্লেয়ারের ক্ষেত্রেই আমার মনে হয় এই তালিকায় সঞ্জয় ম্যাকিউ এর নামটাও ভীষণ ভাবে আসবে প্রত্যেকটা কোচ আমি দেখতাম যখন দীর্ঘদিন মোহনবাগানে খেলেছেন প্রত্যেকটা কোচ এটা বলতেন যে ম্যাকিউ খুব সাইলেন্ট একটা রোল প্লে করে তাকে ছাড়া টিম বানাতো না কোন টিম কোন কোচই আমি দেখেছি কোচ বদল হয়েছে বাট ম্যাকিউ নিজের জায়গায় থেকে গেছেন এবং আজকেও কাল ম্যাকিউ বুঝিয়ে দিলেন যে ঠিক কি রোল তিনি প্লে করেন টিমের মধ্যে রনিত বলছেন 60 মিনিটস এর পর আপ্রাঞ্চের সব প্লেয়ার কেউই বল ধরতে পারছিল না ঠিক ঠিকমত তো পাস করতে পারছিল না পাসগুলো ভুলভাল দিচ্ছিল তখনই কোচের উচিত ছিল সাবস্টিটিউশন গুলো করা আজকের ম্যাচটা কোচ নিজে হাতে পয়েন্ট ড্রপ করলো সাবস্টিটিউশন গুলো কি আরো আগে আসতে পারতো সঞ্জয় দা বলতে পারবো না এটা কোচের এগুলো কোচের পরিকল্পনা সেখানে আমি কি করে ভাগ বসাতে পারি আমি আমার মত করে বলে দিলাম এটা তো হয় না কখনো কোচ যেটা মনে করেছেন সেটা করেছেন যেটা থাকলে আর কি কি করতেন এটাই বক্স সেটা তো ওরকম ভাবে প্রশ্নটা তো আমার কাছে করেনি যে আমি থাকলে কি করতাম এবং এইগুলো হয় না একটা পরিস্থিতি অনুযায়ী এক একটা ডিসিশন নিতে হয় সেটা যতক্ষণ না তুমি সম্মুখীন হচ্ছ ওইভাবে বলা যায় না আমরা ম্যাচটা হয়ে গেছে বিশ্লেষণে বসেছি এইভাবে বলতে পারি অনেক কিছু কিন্তু এক একটা সিচুয়েশন এমন হয়ে যায় যখন কোচের মানে দ্বিধাবিভক্ত হয়ে যায় যে আমি এটা করবো না ওইটা করবো এই ডিসিশন মেকিং এর উপরে কিন্তু খেলার ফলাফল নির্ভর করে হয়তো উনি দেরি করেছেন তাই জন্য জন্য দলকে সাফার করতে হয়েছে মেবি সুভাশিষ মজুমদার বলছেন মোহনবাগানের বডি ল্যাঙ্গুয়েজ খুব লেজি ছিল আজকে এটা নিয়ে আর তো বলার কিছু নেই ডেফিনেটলি একটা খেলায় শারীরিক ভাষা বলে একটা জিনিস থাকে যেটা কিনা অনেক সাহায্য করে মানে সাইকোলজিক্যালি মেন্টালি তো সেই জায়গাটার অভাব নিশ্চয়ই আজকে ছিল খেলোয়াড়দের মধ্যে সেই ঝাঁজটা ছিল না এটার কারণ কি মানে এই যে ধরুন এক একটা ম্যাচ খারাপ খেলেও জিতে যাওয়া মানে কোথাও একটা কেউ না কেউ মেরে দেবে এরকম একটা মানসিকতা চলে আসছে একটা শিথিলতা চলে আসছে টিমটার মধ্যে সেটা দেখো সেটা হতে পারে হতে পারে মোহনবাগান দুদিন আগে গেছে প্রিপারেশন যে নেয়নি তা না অন্যান্য সময় যেকোনো এওয়ে ম্যাচে একদিন আগে যায় কিন্তু এইখানে দুদিন আগে গেছে তো সুতরাং তারাও নিশ্চয়ই কিছু প্ল্যান করে গেছে এবং প্ল্যান যদি না খাটে তখন এই জিনিসগুলো হয় তো প্ল্যানটা খাটেনি আল্টিমেটলি যে পরিকল্পনার উনার মাথায় ছিল সেই সেই মতো খাটেনি বা খেলোয়াড়েরা যে খেলোয়াড়দের যে ইন্সট্রাকশন গুলো দেয়া হয়েছিল সেইটা হয়তো সম্পূর্ণরূপে খেলোয়াড়েরা করতে পারেনি এটা অনেক সময় হয় শঙ্খ শুভ্র সাহা বলছেন কেরালা ম্যাচও বাজে খেলে জিতেছে খেলা ভালো হয়নি সেটা আজকেও তাই এক্সাক্টলি এবং এই কেরালা ম্যাচের পর এই প্রশ্নটাও কোথাও একটা মরিনার কাছে আমরাই করেছিলাম যে আজকে কি ব্যাড ডেতে গুড থ্রি পয়েন্ট তাতে উনি স্বীকার করেছিলেন যে খুব বাজে ম্যাচে কিন্তু আমার মনে হয় সেখান থেকে যে শুধরে নেওয়ার সুযোগটা ছিল সেই শুধরে নেওয়ার সুযোগটা ঠিকমত বোধহয় কাজে লাগাতে পারলো না টিম মোহনবাগান এটা এটা আমার মনে হয় কোথাও একটা হতাশার আমি জানিনা কেন কোথায় সমস্যা হচ্ছে সঞ্জয় কি মনে হচ্ছে যে আমি এটা প্রথমেই বলেছি তুষ্টিও ছিল না না এটা বলতে পারবো না কিন্তু আমি এটা প্রথমেই বলেছি যে বাজে ম্যাচ খেলে একটা ম্যাচ জেতা যায় পরপর এরকম ভাবে পরপর আমি বাজে খেলবো আর জিতে যাব এটা হয় না তো এটাই আজকে আমি প্রথমেই বলেছি এটা এসবি স্পোর্টস স্পোর্টস এক্সট্রিম তার বক্তব্য রেজাল্ট এন্ড পয়েন্ট ম্যাটারস উই কুডেন্ট বিট বেঙ্গালুরু এফসি এফসি গোয়া ড্র এগেন্স্ট ওরিসা এফসি ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট টিম অফ দা লিগ আফটার মোহনবাগান সুপারে জায়েন্ট টু বি নোটেড মলিনা সাবস্টিটিউশন এন্ড স্টার্টিং ইলেভেন টু রিজিড এগ্রি উইথ হিম একচুয়ালি একটু রিজিড আমারও কোথাও বারবার মনে হচ্ছে যে কিছু কিছু খুব অবভিয়াস চেঞ্জ আসা উচিত মনে হচ্ছে ফার্স্ট ইলেভেনে যেগুলো দেখতে পাচ্ছি না এবং একটা খুব ইম্পর্টেন্ট পয়েন্ট যেটা বলছেন উনি সঞ্জয় দা যে মুম্বাইয়ের সাথে ড্র হয়েছে বেঙ্গালুর কাছে হাঁটতে হয়েছে উনি মুম্বাই মুম্বাইটা মেনশন করেননি আমি মেনশন করলাম মুম্বাইয়ের সাথে কিন্তু সেই ড্র জিততে পারেনি মোহনবাগান বেঙ্গালুর কাছে হাঁটতে হয়েছে এফসি গোয়ার কাছে হাঁটতে হলো উড়িসার কাছে সঙ্গে ড্র অর্থাৎ জেনারেলি যে টিমগুলো লিড করে আইএসএল এ আমরা দেখেছি সেই টিমগুলোর সাথে কিন্তু এখনো জয় নেই এটা একটা ভাবনার বিষয় হ্যাঁ ব্যাপার হলো উনি যেটা বলছেন রেজাল্টস এন্ড পয়েন্ট ম্যাটার তো রেজাল্ট এন্ড পয়েন্টের দিক থেকে মোহনবাগান এখনো এগিয়ে আছে এবং বিএফসি কে হারাতে পারেনি বলে যে পরে হারাতে পারবে না এরম কোন কথা নেই নিশ্চয়ই পরের ম্যাচ ম্যাচ যদি হয় নিশ্চয়ই বোম্বাই উড়িশাকে বলো বিএফসি কে বলো মুম্বাইকে হারাবার একটা সুযোগ আছে এরম নয় যে হারাতে পারবে না অতীতেও হারিয়েছে তো সুতরাং হারাতে গেলে যে খেলাটা খেলা দরকার সেটাই হচ্ছে না এবং উনি একটা কথা খুব ভালো বলেছেন যে উনি দল গঠনে খুব রিজিড মানে একদম এইটা আমার মাথায় আছে এটার বাইরে আমি যাব এটা এটা নিশ্চয়ই উনিও নিশ্চয়ই ভাববেন এবার যে যখন রেজাল্ট গুলো আমার পক্ষে যাচ্ছেন আমাকেও কিছু নিশ্চয়ই চেঞ্জ করতে হবে আশিষ চট্টোপাধ্যায় বলছেন দিমিকে বাদ দেওয়া দরকার দেখুন দিমিত্রী আজকে গোল করেছেন এবং সবথেকে বড় কথা দিমিত্রী পেত্রাতাসের বদলে তাকে খেলানো হয় জেনারেলি ব্রেক স্টুয়ার্ড তিনি সুস্থ না হলে দিমিকে বাদ দেওয়ার উপায় কি খুব একটা রয়েছে সঞ্জয় দাস না নেই কখনোই আর দিমিকে বাদ দেয়ার ঠিক আছে ও গত বছরের মত অবস্থায় নেই সেটা কেন নেই এগুলো তো আমরা বাইরে থেকে বলতে পারবো না কিন্তু দিমি একটা ইম্পর্টেন্ট প্লেয়ার মোহনবাগান দলের আমি আবার বলছি কারণ এই যে ডেড বল সিচুয়েশন এই যে বোর্জা হেরা বর্জা হেরারা ডেড বল সিচুয়েশন ফ্রি কিকস বা পায়ের ডেলিভারি ওর খুব ভালো তো যেটা থেকে ক্রস থেকে যে গোলটা এসছে সেকেন্ড গোলটা এসছে এইরকমই দিমিত্রীও কিন্তু খুব ভালো ভালো ডেলিভারি করতে পারে তো দিমিত্রী যদি ফিট থাকেন দিমিত্রী নিশ্চয়ই মোহনবাগানের প্রথম একাদশে আসার মত খেলোয়াড় অংশু রায় বলছেন দিমিত্রী উঠে যাওয়ার পরেই আমাদের আমাদের মানে এগেন্স্টে চলে গেল দিমিত্রীর উঠে যাওয়াটা সঞ্জয় এটাও আমার একটা প্রশ্ন যে দিমিত্রী পেট্রোসা যদিও ক্র্যাম্প বলছে শুধু ইচ্ছা যেটুকু দেখলাম বাট এই যে উঠে যাওয়া এবং গ্রেগ স্টুয়ার্ড যেখানে গ্যালারিতে বসে ম্যাচ দেখছে এটা কতটা চিন্তার ব্যাপার মনোনের জন্য না না চিন্তার ব্যাপার না বা যদি সিরিয়াস ইনজুরি হয় নিশ্চয়ই কারণ তার হাতে ব্রেক স্টুয়ার্ড প্র্যাকটিস করছে শুনেছি তো আশা করি 26 তারিখে বোধহয় মোহনবাগানের নেক্সট খেলা আছে তার আগে হয়তো সে খেলতে পারবে মানে আমার যা মনে হয় খেলতে পারবে তো ইনজুরি তো একটা দলের পক্ষে কোন যেকোনো দলের পক্ষে ইনজুরি একটা পার্ট এন্ড পার্সেল এবং তার জন্যই সাবস্টিটিউট প্লেয়ার গুলো নেয়া হয় তো দেখা যাক সেটা কতটা কি হয় অয়ন মুন্সি বলছেন একটা জিনিস লক্ষ্য করলে দেখা যায় টপ ফোরের বাকি তিনটে টিমের বিরুদ্ধে মোহনবাগানের রেজাল্ট ভালো নয় এগেন্স্ট বিফসি থ্রি মিল ওড়িসার সাথে ওয়ান ওয়ান এন্ড টুডে এগেন্স্ট গোয়া টু ওয়ান লস্ট এই তিনটে টিমই টপ ফোরের বাকি তিনটে টিম হ্যাঁ কিন্তু এটাও মাথায় রাখতে হবে যে আজকের উইন্টার পর গোয়া টপ ফোরে এলো তার আগে ছিল না এবং এরা উঠছে আস্তে আস্তে শুরুর দিকে কিন্তু টপ ফোরের মধ্যে নর্থ ইস্ট ছিল ইনফ্যাক্ট একটা সময় বোধহয় পাঞ্জাবও ছিল এটাই চেঞ্জ হচ্ছে আর কি প্রতি মুহূর্তে এবং যদি এটাই কনসিস্টেন্ট টপ ফোর হয় তাহলে সঞ্জয় দা এটা নিশ্চয়ই সেকেন্ড লেগে অন্তত হোসেন মরিনাকে ভাবাবে এই স্পেশালি এই তিনটে টিম নিয়ে মানে নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই নিশ্চয়ই ভাবাবে এবং আমার মনে হয় যে তিনটে টিমের কথাগুলো হচ্ছে সেই রেজাল্টগুলো এরকম হবে না নিশ্চয়ই একটু বদলাবে এটা আমি আশা রাখি হ্যাঁ অবভিয়াসলি কারণ সবাই পয়েন্ট লস করছে বেঙ্গালুরু একটা সময় টানা জিতছিল লাস্ট দুটো ম্যাচে তারাও পয়েন্ট লস করেছে সো এটা হয় একটা লম্বা লিগে ওপর নিচে হবে আর এটাই বিউটি সব ম্যাচ কোন টিম জিতে লীগ চ্যাম্পিয়ন হলে তাহলে সেই লীগের মান নিয়েই প্রশ্ন উঠে যায় মিষ্টি মিষ্টি ওকে জেমি ম্যাকল্যান কে তুলে নিয়ে একটা ইন্ডিয়ান ছেলে নামালে কি আর ভালো হতো না এইটা না আমারও কোথাও মাথায় আসে কিন্তু ওই যে সঞ্জয় দা একটা কথা বললেন না যে এর উপর ম্যানেজমেন্টের কোন প্রেসার আছে কিনা এটা একটা বড় প্রশ্ন কারণ ম্যাকলেডেন মানে তো একটা ব্র্যান্ড এবং একটা আলোচনার বিষয়বস্তু সেটা আমার কারণ হতে পারে আমার মনে হয় তবে সঞ্জয় দাস যেভাবে এগোচ্ছে তাতে হোসেন মরিনা কেও তো ভাবতে হবে টিম নিয়ে ডেফিনেটলি এবার ভাবনা চিন্তা শুরু হবেন কে নিয়ে নিশ্চয়ই সেটা তো আমি একটু আগেই বললাম ব্যাপারটা হলো এই যে একটা যখন থাকে তখন অনেক কিছু ছাপা পড়ে যায় এবং যখন হারতে থাকে তখন এইগুলো বেশি প্রকট হয়ে ওঠে তখন এইটা করলে ভালো হতো ওইটা করলে ভালো হতো ইটস ন্যাচারাল কোয়েট ন্যাচারাল আমার যেটা চোখে লাগছে হলো মোহনবাগান যে একটা ফুটবল খেলছিল যে গোল খাচ্ছিল না একটা কনসিস্টেন্সি দেখাচ্ছিল সেইটা একটুখানি চেঞ্জেস হয়ে গেছে মানে একটা নিচের দিকে পারফরমেন্স গ্রাফটা ইজ গোইং ডাউন এটা খুব চিন্তার ব্যাপার এই জায়গাটায় আমি বলছি যে নিজেদেরকে শক্ত হতে হবে খেলোয়াড়দের এক হয়ে থাকতে হবে একটু আগেই আমি সেই কথাটাই বলছিলাম একদমই কারণ একটা এই হারটা শুধুমাত্র তিন পয়েন্ট লসের জন্য ভাবনার নয় মোহনবাগান খুব বাজে খেলে হেরেছে আজকে এবং আগের দিনের ম্যাচটা বাজে খেলে জিতেছিল এই বাজে খেলাটা অনেক বেশি চিন্তার অচিন্ত ঘোষাল বলছেন উইন্টার উইন্ডোতে ভালো সেন্ট্রাল মিডফিল্ডার চাই আবার ফুটবলার চাই মানে এতজন তো রয়েছে অল্টারনেটিভ মোহনবাগানের রিজার্ভ বেঞ্চ যা রয়েছে মোহনবাগানের কাছে যা ফুটবলার রয়েছে এরপর আর নতুন ফুটবলার চাই বললে বলতে হবে মানে এটা বাড়াবাড়ি যারা রয়েছে আমার মনে হয় তাদের নিয়ে কাজ করা যেতে পারে আনটিল আনলেস কাউকে ছেড়ে দিতে হয় সেটা আলাদা ব্যাপার কারণ অনেক রকম সমস্যা অনেক রকম চোট আঘাত থাকে নুনোরেস বসে রয়েছেন তিনি মিডফিল্ডেও খেলতে পারেন ডিফেন্সেও খেলতে পারেন আবার নতুন চাই আমি জানিনা মানে এ চাওয়ার কোন শেষ নেই তাহলে বলতে হবে জিতিকা নৃত্য হয় আমার মনে হয় নৃত্য করা কেন্দ্র যাই হোক যেটা লেখা আছে এই টিমটা স্টুয়ার্ট ছাড়া আর কোন বিদেশী খেলার মান খুব আর কোন বিদেশীর খেলার মান খুব খারাপ তারা বাকি সব বিদেশীর খেলার মান খুব খারাপ বলতে চেয়েছেন তারা একটু বেশি ওভার কনফিডেন্স নিয়ে খেলে কিন্তু মাঠে এতটা পজিটিভ নয় ওয়েল কি বলবেন সঞ্জয় দা ব্যাপারটা হলো আমরা যেটা এক্সপেক্ট করছি খেলোয়াড়দের থেকে সেইটা দিতে পারছে না তার জন্যই এগুলো আসছে এটা এটা তো ঘটনা এবং আমার আমার মনে হয় এগুলো হয়তো একটা সাময়িক ব্যাপার এইটা কেটে যাবে নিশ্চয়ই কেটে যাবে এবং কাটা উচিত কারণ এত খরচ করে এত এ করে যে দলটাকে তৈরি করেছেন ম্যানেজমেন্ট সেটা তো বুঝতে হবে তো সুতরাং খেলোয়াড়দেরও একটা বারে স্পেল যায় এটা প্রত্যেকটা খেলোয়াড় প্রত্যেকটা জীবনে যায় আজকে যদি আমরা ইন্ডিয়ান ক্রিকেট টিমে দেখি আজকে রোহিত শর্মা তো এরকম প্লেয়ার না কিন্তু যখনই যাচ্ছে ফেল করছে রোহিত আমাদের বিরাট কোহলি ঠিক আছে একটা সেঞ্চুরি করেছে কিন্তু অফ স্টাম্পের বাইরের বলগুলোকে বারবার বিট হচ্ছে একই ভুল বারবার করছে এগুলো এক একটা মানে প্রতিটি খেলোয়াড়ের জীবনে যায় এটা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এটা খেলোয়াড়েরাই পারবে নিজেদেরকে কারণ নিজেরা ওরাও সেলফ এনালাইসিস যেটাকে বলে আত্মসমালোচনা করে নিজেকে আরো ভালো করার ব্যাপারটা ব্যাট প্যাচ ব্যাট প্যাচের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন সমস্ত প্লেয়াররা এতটা হতাশ হওয়ার কিছু নেই প্রবীর কুমার দাসগুপ্ত বলছেন হোয়াট ইজ দিস ম্যান ক্রোর ক্রোর এন্ড ক্রোস রুপিস টিম ব্রট অল বেস্ট প্লেয়ারস হোয়াট ইজ দা ইউজ অফ মেকিং সাচ টিম মলিনা ইজ নট এগ্রেসিভ কোচ লাইক হাবাস ফাস্ট অফ অল ডোন্ট বি সো এগ্রেসিভ মানে আপনি সবার থেকে বেশি এগ্রেসিভ হয়ে যাচ্ছেন হাওয়াসের থেকেও টিমটা এই নিয়ে লিগে দুটো ম্যাচ হেরেছে 12টা ম্যাচের মধ্যে দুটো হেরেছে এখনই এত নেগেটিভ ভাবার কোন কারণ হয়নি বাট হ্যাঁ ওই মোহনবাগানের এই যে কোটি কোটি টাকার টিম আর একটা টিমের বাজেটটার জন্য একটা হার হলে ওই বাজেটের ভাবনাটা চলে বাট এটা না খুব আমার মনে হয় সঞ্জয় এটা আপনারা আমাদের থেকে খুব ভালো বলবেন যে সমস্ত ভালো প্লেয়ার যদি বিশ্বের সমস্ত ভালো প্লেয়ারকে একটা দলে রাখা হয় এবং বিশ্বের সমস্ত মিডিয়োকার প্লেয়ারকে একটা দলে রাখা হয় খারাপ নয় সেক্ষেত্রে কি সত্যিই গ্যারান্টি দেওয়া যায় যে বিশ্বের সমস্ত ভালোদের ভালো প্লেয়ারদের নিয়ে নেভার নেভার নেভার হয় না এটা কখনোই হয় না এবং এটা পৃথিবীর যেকোনো দলেই যদি বলা যায় এটা হয় না একটা দলগত খেলা ইন্ডিভিজুয়াল যদি আমি সবকটা ভালো ভালো খেলোয়াড়কে নাবি মানে সবাই আমি তো সবাই আমির থেকে যদি আমরা সবাই আমরা হই তখন কিন্তু অনেক ভালো হয় সবাই আমি হলেই খুব মুশকিল হয়ে যায় তো সেখানে দল আর সেই দল থাকে না ইন্ডিভিজুয়াল ব্যাপারটা চলে আসে কাজেই কোটি কোটি টাকা দিয়ে বিচার করা ওরকম ভাবে যায় না হোসেন মনিরা টিমটাকে এখনো লীগ টপে রয়েছে আমরা যেভাবে আলোচনা করছি এটা মাথায় রাখতে হবে এখনো পর্যন্ত আমরা শীর্ষে থাকা টিমকে নিয়ে কিন্তু আলোচনা করছি যেটা আমার মনে হয়েছে যেটা আমি একটু আগেই বললাম যে মোহনবাগানের আজকের হার্টটা যতটা না ভাবনার খারাপ খেলাটা তার থেকে বেশি ভাবনার আগের ম্যাচটাও খারাপ খেলেছে এই ম্যাচটাও খারাপ খেলেছে আগেরটা বাই চান্স জিতেছে লাক ভালো ছিল আজকে হেরে গেছে যার জন্য এত বেশি কথা হচ্ছে খারাপ খেলাটা ভাবনায় অভিজিত দাস বলছেন মানলো ট্যাকটিক্যালি বিট করেছে মলিনাকে ফার্স্ট ইলেভেনে চারটে চেঞ্জ করে নেমেছিল গোয়া বাট সাহাল যে জায়গাটায় খেলছে ওটা ওটা ওখানে ওর পারফরমেন্স বেরোচ্ছে না না বেরোচ্ছে না মলিনার এটা নিয়ে ভাবা উচিত এই জায়গাটা আমিও আপনাকে মানে এটা আমি জিজ্ঞেস করবো আপনাকে যে সত্যি ট্যাকটিক্যালি কোন জায়গায় আজকে মানলো এগিয়েছিলেন মলিনার থেকে এবং সাহালকে আমরা কিন্তু সাহালের যে বেস্ট ফর্ম সেটাই পাচ্ছি না না সাহালের বেস্ট ফর্মে পাচ্ছি না না ব্যাপারটা হলো যে ওই জায়গাটা যে জায়গাটায় খেলানোর কথা বলছে যে আমরা যদি মোহনবাগানের মোহনবাগানের এর যে দল গঠনটা দেখি যে ওরা দেখিয়েছে ফোর টু থ্রি ওয়ান তো ফোর টু থ্রি ওয়ান যদি আমি ধরে নিই তার মানে সাহাল একটা ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার আপুইয়ার সাথে খেলেছে তার সামনে পেত্রাতস ওপরে ম্যাগলারিন আর দুটো ধারে কিন্তু আমরা সাহালকে দেখেছি দেখে থাকি সাচরাচর যে নাম্বার টেন এর রোল এবং কিছুটা পেছন থেকে খেলে সেটা বাঁদিক থেকে হতে পারে ডানদিক থেকে হতে পারে তো আজকে কোচ তাকে ভিন্ন জায়গায় খেলিয়েছে সেই এই জায়গাটায় এডাপ্ট করতে পারিনি কোচেদেরও তো এক একটা খেলোয়াড়কে এক একটা সময় দেখে নেয় যে এইখানে খেলিয়ে সেটা বেরোচ্ছে কিনা তো এগুলো একটা প্রসেস এটা একটা হয় আপ টু দ্যা মার্ক খেলতে পারিনি বলে এই কথাগুলো নিশ্চয়ই উঠছে এটা নিয়ে কোন সন্দেহ নেই এবং আমি একটু আগেই বললাম কোচেদের বসা উচিত ম্যানেজমেন্টের বসা উচিত যে দলটা যখন এরকম হচ্ছে বা খারাপের গ্রাফটা নিচের দিকে যাচ্ছে এখন তারা নিজেরা এখান থেকেই বেরোতে গেলে নিজেদের কথা বলে অ্যাক্ট হয়ে করতে হবে সবকিছু কুলিকান গেমিং ইন্ডিয়া বলছেন আপুইয়া কেও তো খুঁজেই পেলাম না সাহালের ক্ষেত্রে জায়গাটা তো একটা ফ্যাক্টর আপুইয়া কিন্তু নিজে যে পজিশনে খেলেন সেই পজিশনেই খেলছেন এবং আজ নয় আমার না আপুইয়াকে ম্যাক্সিমাম ম্যাচেই করা ভালো লাগছে না এটা কেন হচ্ছে আপুইয়া তো এরকম পারফর্ম করেন না করে না ব্যাপারটা এগুলো খুব বলা মুশকিল এগুলো এরম ভাবে কখনো জাজ করা যায় না এক একটা খেলোয়াড় এক একটা টিমে অনেক ভালো খেলে সেটা অনেক টিমে মানিয়ে নিতে পারে না তো আমার কথা হলো এই যে যে ফরমেশনে দলটাকে সাজিয়েছিল সেই জায়গায় যদি সাহালের জায়গায় যদি অনিরুদ্ধ থাপা এবং আপুইয়াকে খেলাতো আমার মনে হয় অনেক বেশি কম্প্যাক্টনেসটা থাকতো যে মানে ফরমেশনে এবং যে মানসিকতা নিয়ে উনি নেমেছিলেন যেহেতু এবে ম্যাচ আমরা মাঝমাঠ এবং ডিফেন্সটাকে সংগঠিত রেখে আমি অ্যাটাকে যাব তো সেই জায়গাটায় আমার মনে হয় সামাদকে যে রোলটা দিয়েছে সেটা ওর পক্ষে সুটেবল না এইজন্যেই কারণ এইগুলো তো বোঝাপড়ার ব্যাপার থাকে আপুইও সেরকম ভাবে সাপোর্ট পায়নি ওই জায়গাটায় ওর খেলাটা চোখে পড়েনি এই কারণেও হতে পারে একটা মানে ওভারঅল মোহনবাগান মাঝমাঠটা কোথাও যেন এখনো কম্প্যাক্ট লাগছে না এটাই হচ্ছে মানে মধ্য বুঝতে পারছি আমি সৌম আদকের বক্তব্য ম্যানেজমেন্টের এই অস্ট্রেলিয়া এর প্রতি ভালোবাসা কমাতে হবে একটা প্লেয়ার টিমে ফারাক করে দিচ্ছে দিয়ে চলে যাচ্ছে আঙ্গুল দিয়ে এরপর না করে দিচ্ছে করে দিচ্ছে চলে আঙ্গুল দিয়ে এরপর কি ম্যানেজমেন্ট চোখে আঙ্গুল দিয়ে কিছু বলতে চাইছেন চোখে আঙ্গুল দিয়ে এরপর কি ম্যানেজমেন্ট একটু মিডিল ইস্টের মিডিল ইস্ট অর ইউরোপ থেকে প্লেয়ার আসবে না দেখুন গ্রেক স্টুয়ার্ড কিন্তু স্কটিশ প্লেয়ার আমি যতটুকু জানি এবং জেসন কামিংসও কিন্তু মানে বোথ আর কি মানে পুরোটাই অস্ট্রেলিয়ান নন স্কটিশ লিগেও সম্ভবত খেলেছেন এবং এখানে খেলেছেন তো সবটাই অস্তবে হ্যাঁ অস্ট্রেলিয়ার প্রতি একটা দুর্বলতা আছে মোহনবাগানের ম্যাক্সিমাম প্লেয়ার অস্ট্রেলিয়া আর মিডল ইস্টের তো খুব বেশি প্লেয়ার আমরা এখানে দেখি না সঞ্জয় দা সেটা বোধহয় কিছুটা মনিটোরিয়াল রিজন তাই না এগুলো হলো সম্পূর্ণরূপে এজেন্ট দের একটা কারসাজি বা এজেন্টদের কারবার একটা তো এজেন্ট নির্ভর দল গঠন করলে এরকমই হয় এটা শুধু মোহনবাগানের ক্ষেত্রে না বিভিন্ন দলের ক্ষেত্রে আমরা যদি আই লীগের কিছু ক্লাবকে দেখি সাউথ আফ্রিকার খুব বেশি খেলোয়াড় আমাদের দেশে খেলেনি কিন্তু সাউথ আফ্রিকার একটা স্ট্রাইকার চার্চিল ব্রাদার্সে খেলছে খুব ভালো তো আজকে যদি আলাদিন আদার বলে যে খেলোয়াড়টা আজকে খেলছে নর্থ ইস্টে তো এইসব খেলোয়াড়ের রা কিন্তু একটা ভিন্ন ধাঁচের কিন্তু সেই অস্ট্রেলিয়ানও না স্প্যানিশও না কিন্তু আমাদের ঝোঁকটা স্পেইন এবং অস্ট্রেলিয়ার দিকে বেশি করে গেছে এবং ওইটা একটা বাজার একটা বাজার টাইপের মার্কেট সেই মার্কেট থেকে প্রোডাক্ট গুলোকে নিয়ে এসে এইখানে বেচার ব্যাপার তো আমি মানে সোজা কথায় এগুলো বুঝি কারণ দল গঠন তো কোচ করেন না করেন টিম ম্যানেজমেন্ট টিম ম্যানেজমেন্ট তো আর স্কাউটিং বলে কিছু নেই টিম ম্যানেজমেন্টও ভরসা করতে হয় ওই এজেন্টদের উপরে এজেন্ট যেটা বেচবে সেটা তোমাকে ছবি দেখাবে বা ভিডিওস দেখাবে সেইগুলো দেখে দেখে জাজ করবে আমি সরাসরি খেলা দেখছি সেইখান থেকে রিক্রুট করছি বা রিক্রুটমেন্ট হচ্ছে এটা কটা হচ্ছে এটা তো ভাবতে হবে যদিও এটা বলা হয় সঞ্জয় যে কোচ টিম লিস্ট জমা দেন সেই মতো প্লেয়ারদের সঙ্গে যোগাযোগ করে ম্যানেজমেন্ট মানে জেনারেলি তো এটাই কনসেপ্ট জানানো হয় অন্তত প্রকাশের তো সেটাই বলা হয়নি প্রকাশ্যে বললে কি হবে আজকে যদি আজকে যদি মোহনবাগান টিমকে দেখি মোহনবাগান টিমে তুমিও জানতে না আমিও জানতাম না যে হাবাসকে বাদ দিয়ে মলিনাকে নিয়ে আসবে মলিনাকে যখন নিয়ে এসছে তার আগে তো প্লেয়ারদের সিলেকশন হয়ে গেছে তো সেইভাবে তো হয় না হয়তো মলিনা একটা দুটো খেলোয়াড়ের করেছেন প্রপোজ করেছেন আজকে অস্কার ব্রুজন কোচ হয়ে এসেছেন অস্কার ব্রুজন কিন্তু সবসময় ম্যানেজমেন্টের দিকে আঙ্গুল দেখাচ্ছে যে ম্যানেজমেন্ট কি বলবে আমি কিন্তু একটা প্লেয়ারের ওনার মুখ থেকে একটা প্লেয়ারের নাম নাম বার করতে পেরেছ তোমরা তোমরা তো ইন্টারভিউ করো সুতরাং উনি খালি দেখাচ্ছেন ম্যানেজমেন্টদের তো ম্যানেজমেন্ট ম্যানেজমেন্টের মত কাজ করবে এক্সাক্টলি সেই মানে আপনারা তো বিষয়বস্তুর সাথে জড়িয়ে থেকেছেন দীর্ঘদিন আমাদের থেকে আপনারা অবভিয়াসলি বেশি জানবেন আমরা এপারটা জানি ওপারটা জানিনা এসডির বক্তব্য সঞ্জয় আশিষ রায়ের জন্য সেকেন্ড গোলটা খেলো আশিষ দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে বলকে দেখছে পেছন থেকে বরিস এসে গোল করে গেল বরিস গোলটা করেনি গোলটা ব্রাইসন করেছে আর বোরা হেরেরার সেন্টার থেকে গোল করেছে তো আমি জানিনা তবে ওভারঅল আমি জিজ্ঞেস করবো আশিষ রায়কে কেমন লাগলো যখন আশিষ রায় নিয়ে প্রশ্ন উঠলোই সঞ্জয় এবং এটাও বলবো যে মোহনবাগান ডিফেন্সকে কেমন লাগলো আজকে না ডিফেন্সটা খুব একটা সুভাশিষ বোস ফার্স্ট হাফে খুব ভালো লেগেছে সুভাশিষকে সেকেন্ড হাফে নট আপ টু দ্যা মার্ক আশিষ রায় খারাপ খেলেনি আশিষ রায়ের আমি একটা সমালোচক বলতে পারো কিন্তু খুব একটা খারাপ খেলিনি উনি যেটা বলছেন গোলের সময় উনি অ্যালার্ট ছিল না ডেফিনেটলি যখন ব্রাইসন ওই হেডটা করছে একদম ঠান্ডা মাথায় অনেক সময় নিয়ে সে ঠান্ডা মাথায় হেডটা করেছে ওই সময় একটা ডিস্টার্ব করার ব্যাপার ছিল সেটাও করেনি বা খেয়াল রাখেনি যে ওই প্লেয়ারটা ওইখানে আসতে পারে কারণ একটা যখন ক্রস আসে লাস্ট ম্যান আশিষ রায় আশিষকে দেখতে হবে আমার ধারে কাছে কার কোন প্লেয়ার আছে এটা যদি তুমি দেখো এই ম্যাচটার কথা মহামডান ম্যাচ বোধহয় না ইস্ট বেঙ্গল ম্যাচ যেটা টু টু ওয়ান হয়েছিল যে সেকেন্ড গোল করেছিল যে ওই থ্রোইন থেকে যে বলটা এলো রাকিবের পাশ দিকে পেছন থেকে গোলটা করলো সেম টাইপের হয়েছে তারপরে তো ইস্ট বেঙ্গল চার গোল করেছে মানে করেছে কিন্তু যখন সেকেন্ড গোলটা করে ওই তোমার এগেন্স্ট পাঞ্জাব পাঞ্জাবের সাথে ইস্ট বেঙ্গলের যে খেলাটা হলো যেটা ইস্ট বেঙ্গল চার দুই গোলে জিতলো সেকেন্ড গোলটা কিন্তু ওই রাকিবের পেছন থেকে করেছিল সেই রকম ভাবে যে ক্রসটা ও হেডের বদলে ও পায়ে দিয়ে করেছে তো আজকের গোলটাও একটা সাইডব্যাকের একটা ভূমিকা থাকে রনিত বলছে স্যার মোহনবাগানের মাইন্ডসেট হলো ভালো প্লেয়ারদের নিজেরাও খেলাবো না অন্যদেরও দেবো না এটা কি ওই প্লেয়ারটার ক্যারিয়ার ওকে ক্যারিয়ারে আদৌ প্রোগ্রেস হবে এগুলো তো বুঝতে হবে এখন ইন্ডিয়া ফুটবল পুরোটাই মানি বেসড হয়ে গেছে সঞ্জয় দা তো অবশ্যই এটা নিয়ে বলবে বাট আমার এইখানে একটা জায়গায় বলার আছে যে ওই প্লেয়ারটার ক্যারিয়ার দেখুন এখানে কিন্তু কেউ কৃতদাস নয় মোহনবাগান চাইলেই কোন প্লেয়ার খেলবে ব্যাপারটা তো এরকম নয় সেই প্লেয়ারটা নিশ্চয়ই মোহনবাগানে আসতে চাইছে তো সেটা তো প্লেয়ারদেরও ভাবতে হবে যে আমি ইনস্ট্যান্ট মানি চাই নাকি আমি আরো প্রলং আরেকটু নিজে মানে ভালো খেলে নিজের দাম বাড়িয়ে নিয়ে ভালো দলে আসতে চাই তো এটা একটা ব্যাপার এবং প্রত্যেকটা টিমই আমার মনে হয় সেরা দল মানাতে চায় সেখান থেকেই এটা হয় আর ইন্ডিয়ান ফুটবল এখন মানি বেসড হয়ে গেছে সঞ্জয় দা আপনার মতামত দিন কি বলবেন এটা নিয়ে না আমার মতামত কিছু নেই উনি যে এঙ্গেল থেকে প্রশ্নটা রেখেছেন মানে বলবো না যে ভুল রেখেছেন উনি বলছেন যে ভালো প্লেয়ারদের নিজেরা খেলাবো না আবার অন্যকেও দেবো না মানে যখন অন্য ক্লাব চায় তখন রিলিজ দেয় না তো এইটা উনি বলতে চাইছেন কারণ কয়েকটা প্লেয়ার আমি এখানে নাম বলাটা ঠিক হবে না তাদের ক্ষেত্রে এই জিনিসটা ঘটেছে এবং অনেক লেটে তাদেরকে ছেড়েছে তো সেই এঙ্গেল থেকে উনি বলতে চেয়েছেন যে এই কথাটা আর নিশ্চয়ই মানি বেস্ট হয়ে গেছে মানে আমি অনেক আগেও বলেছি 40 টাকার প্লেয়ারকে 400 টাকা দিলে ফুটবলের কখনোই উন্নতি হয় না প্লেয়াররা টাকা পায় নিশ্চয়ই কিন্তু যার যা যোগ্য যোগ্যতা সেই অনুযায়ী টাকাটা পেলে ভালো হয় কিন্তু এক্ষেত্রে তো সেটা হবার নয় এবং তার জন্যই ভারতীয় ফুটবলে যা হবার তাই হচ্ছে সেই র‍্যাংকিং এর থেকে র‍্যাংকিং এর সাথে ফুটবলের এই মুহূর্তের যে মার্কেট সেটা ওরা মেলে না অর্ণব ঘোষ বলছেন মোহনবাগানের অ্যাটাক মিডফিল্ড বলে কিছু নেই অ্যাটাকিং মিডফিল্ড বলছেন কি অ্যাটাক বলে আছে অনেকটাই ওটা নেই বললে হবে না সেটা প্লেয়ারদের দোষ নাকি কাউচিং কোচিং হবে কোচিং এর সঞ্জয় স্যার কি বলবেন লিংক ম্যান দরকার মানে আচ্ছা মানে মাঝমায়ের মধ্যে লিংক ম্যান কি বলবে না মাঝমাঠকেই তো আমরা লিংকম্যান বলি উনি যেটা বলছেন যে মানে আক্রমণ করার ক্ষেত্রে মোহনবাগান মিডফিল্ডের যে ভূমিকাটা সেটা চোখে পড়েনি আমরা একটু আগেই বলছিলাম ক্রিয়েটিভিটি আমি আমি যে পাস বাড়াবে যে পেছন থেকে যাবে ধরো মানবীরকে যে বলটা খেলা হলো এবার মানবীর যখন উইং থেকে যাচ্ছে ক্রস করছে আপফ্রন্টে তো ফরওয়ার্ড আছে পেছন থেকে তোমাকে অ্যাটাকে যেতে হবে একজন বা দুজন বিল্ডারকে যেটা কিনা সে ফিনিশ করে আসবে সেই জিনিসগুলো দেখা যাচ্ছে না এটা কোচিং এর একটা পার্ট এটা কোচিং এর পার্ট ডেফিনেটলি প্লেয়ারদের দোষের থেকেও কোচিং এর একটা ব্যাপার থাকে শুভ্রজিত ব্যানার্জী বলছেন আমার মনে হয় ম্যাচে দুটো ডিফেন্সিভ হাফে থাপা বা টাংরিকে রেখে স্টার্ট করতে হতো কারণ গোয়া মিডফিল্ডে খুব স্ট্রং লাস্ট 20 মিনিটস সাহাল আশিষ আশিককে পারতো আচ্ছা লাস্ট 20 মিনিটে শাহাল আশিক আর আশিষকে আনতে পারতো কারণ এটা ম্যাচ ছিল মানে ওনার বক্তব্য হচ্ছে যে প্রথমে ড্র এর কথা ড্রটা নিশ্চিত করে জেতার দিকে যেতে পারতো আর কি বলবেন না আমি তো একটু আগে বললাম যে মোহনবাগান ফরমেশনে যেটা দিয়েছে ফোর টু থ্রি ওয়ান তো ফোর টু থ্রি ওয়ান মানে দুটো ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার আমার উপরে থাকবে সেই ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার উনি ফরমেশনটা ঠিক করেছেন খেলোয়াড়টাকে ঠিক জায়গায় রাখেনি ওই জায়গায় আমি একটু আগেই বললাম অনিরুদ্ধা থাপার সাথে যদি আপুইয়াকে পেয়ার করতো ওটা অনেক বেশি সলিডিটি হতো তারপরে উনি যেটা বলছেন যে আশিক কান্ত একান্ত সেটা করা যেতে পারতো কৌশিক দাস বলছেন ম্যাকলারেনকে গোলের বল বাড়াতে পারে একমাত্র গ্রেক্সড যেটা শাহাল আর দিমিত্রী পেত্রাতোষের পক্ষে সম্ভব না এটা মনিরাকে বুঝতে হবে এটা কতটা ফ্যাক্টর মানে গোলের বল কতটা পাচ্ছেন যদিও আজকে তো বেশ কয়েকটা বল পেয়েছেন নিশ্চয়ই পেয়েছে নিশ্চয়ই পেয়েছে ওটা হবে না গ্রেক স্টুয়ার্ট যখন ছিল না মোহনবাগান কি টপে ফিনিশ করেনি তাই সাদিক ও কামিন্স কে নিয়েই তো করেছে তো সুতরাং এগুলো এগুলো কোন মানে হয় না ইয়েস স্টুয়ার্ট খেললে খেলাটা অন্যরকম মাত্রা পায় এটা ঠিক এক কথা কিন্তু স্টুয়ার্ট খেলবে না আর মোহনবাগান খেলতে পারবে না এটা তো হয় না এটা তো কোচিং এর পার্ট একটা কোচকে দায়ী নিতে হবে আমার একটা প্লেয়ার দুটো প্লেয়ার যদি ইনজুরি হয়ে যায় কার্ড দেখে তাহলে কি মোহনবাগান টিমটা খেলবে না অন্য প্লেয়ারদেরও তো সেই ভূমিকায় বা অন্য রোল দিয়ে তাদেরকে ম্যাচটাকে বার করতে হবে নিঃসন্দেহে এবং অবশ্যই যেটা শুরু থেকে বলা হয়েছিল এবং সেটাই ব্যাপার যে আগের টানা বাজে খেলে হারা যায় না এটা সেই বাজে টানা বাজে খেলে জেতা যায় না আগের ম্যাচটা বাজে খেলে জিতেছিল এই ম্যাচটা বাজে খেলার ফলেই কিন্তু হেরেছে মোহনবাগান আমাদের প্রত্যেকেরই প্রত্যাশা যে এখান থেকে ডেফিনেটলি শিক্ষা নিয়ে ঘুরে দাঁড়াবে মোহনবাগান সুপার জায়েন্ট এখনো লীগ টপে রয়েছে যেটা অত্যন্ত পজিটিভ একটা সাইন অত্যন্ত একটা বিষয় এবং অবশ্যই এখনো পর্যন্ত মাত্র দুটো হারেরই মুখ দেখতে হয়েছে এই লিস্টটা আর বাড়বে না এটা আমরা সবসময় প্রত্যাশা করি এবং অবশ্যই 26 তারিখও ম্যাচ রয়েছে গুরুত্বপূর্ণ ম্যাচ রয়েছে পাঞ্জাবের এগেন্স্টে এবং এই এই আশা নিয়ে এই প্রত্যাশা নিয়ে আজকের লাইভটা শেষ করবো এবং যেটা প্রতিদিন যাওয়ার আগে বলি যে যদি আমাদের এই লাইভটা ভালো লেগে থাকে তাহলে লাইক করুন শেয়ার করুন এবং অবশ্যই সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের চ্যানেল অল স্পোর্ট টিভি কে দেখা হবে পরের ম্যাচের আফটার ম্যাচ লাইভ শোতে আপাতত গুড নাইট শুভ রাত্রি


🔗 Watch on YouTube

🚀 Related Hashtags: #গয় #থক #খল #হত #ফরছ #Mohun #Bagan #postmatch #discussion #live #show


Disclaimer: This video is embedded directly from YouTube. All rights to the video and content belong to the original creator, Allsport TV. For more details, please visit the original source: https://www.youtube.com/watch?v=L_Qwl7DATt0.

LEAVE A RESPONSE

Your email address will not be published. Required fields are marked *