Mohun Bagan is on TOP 🟢🔴 5 Star Performance & 3 Brilliant Goals vs Jamshedpur FC ✨ Match Review

📅 Published on: 2024-11-23 17:52:31

⏱ Duration: ( seconds)

👀 Views: | 👍 Likes: [vid_likes]

📝 Video Description:

Welcome to our channel! In this video, we bring you the latest updates on the Indian football scene, don’t miss out on all the …

🎙 Channel: BONG PNPC FOOTBALL

🌍 Channel Country: [channel_country_name]

📂 Tags:

[vid_tags]

🕵️‍♂️ Transcript:

সো ফাইনালি টার্গেট ছিল টেবিলের টপে যাওয়া হয়ে গেছে টার্গেট ছিল একটা ক্লিন সুইপ হয়ে গেছে টার্গেট ছিল ক্লিন সিট রাখা হয়ে গেছে টার্গেট ছিল ডমিনেশন হয়েছে টার্গেট ছিল যারা ভালো পারফর্মিং প্লেয়ার রয়েছে তারা আরো বেটার পারফরমেন্স তুলে ধরবে হয়ে গেছে এবং ফাইনালি আজকের এই ম্যাচটার পর মোহনবাগান আট ম্যাচে 17 পয়েন্ট নিয়ে গোল ডিফারেন্সের অ্যাডভান্টেজ নিয়ে বেঙ্গালুরু এফসির ওপরে এক নম্বর পজিশনে রইল এন্ড অবভিয়াসলি যখন ডিসেম্বর মাসে ফাস্ট ফেজ অফ আইএসএল শেষ হবে আমরা এক্সপেক্ট করতে পারি যে এই ডিফারেন্সটা আরো বাড়বে কারণ আস্তে আস্তে মোহনবাগান যে শেপটা ধরেছে সেখান থেকে দাঁড়িয়ে আরো বেটার করাটাই এক্সপেক্টেড এবং সেটা মোহনবাগান করতে পারবে বেশ কিছু মেজর ভ্যালুয়েবল ভ্যালিড পজিটিভ পয়েন্ট নিয়ে কথা বলবো কিন্তু তার পাশাপাশি কিছু কনসার্নিং পয়েন্ট নিয়ে কথা বলবো না ফুটবলে আজকের ম্যাচের কোন নেগেটিভ পার্ট না পরবর্তী ম্যাচগুলোর আগে কিছু কনসার্নিং পয়েন্টস দেখো প্রথম কথা আজকে স্টার্টিং ইলেভেনটা কালকে যে স্টার্টিং ইলেভেন এর কথা বলেছিলাম জাস্ট দুটো মেলেনি এক হচ্ছে আমি এক্সপেক্ট করিনি যে ক্রিয়েটিভিটির থেকে অনেক বেশি করে এই ম্যাচটাতে হোসে মলিনা তিনি ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডের উপরে জোর দেবেন এবং তিনি দীপক টাংড়িকে খেলাবেন আমি এক্সপেক্ট করেছিলাম যে সাহাল আব্দুল সামাদ উইল স্টার্ট তো সেটা হয়নি দীপক টাংড়ি খেলেছে এন্ড ইম্প্রেসিভ পারফরমেন্স ইম্প্রেসিভ পারফরমেন্স এই সিজনে দীপক টাংড়ি যত ম্যাচ এগোচ্ছে তত বেশি করে কিন্তু ওর পাসিং কোয়ালিটি ইমপ্রুভ করেছে যেটা এর আগে দেখা যেত না এই সিজনেও যে খুব আহামরি হয়েছে এরকম বলবো না বাট হ্যাঁ আগের থেকে অনেক বেটার ধীরে ধীরে ও কিন্তু উন্নতি করছে এজ এ ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডার খুব একটা যে বিরাট হাই কোয়ালিটি পাসিং ফুটবল ক্রিয়েটিভিটি দরকার লাগে এরকম না বাট হ্যাঁ তোমার টিমে যখন এত ভালো ভালো প্লেয়ার রয়েছে যারা অন্তত বলটা একিউরেট ওয়েতে পাস বাড়াতে জানে তখন তুমি যদি উল্টোপাল্টা পাস দাও তখন দেখতে খারাপ লাগে তো সেই জায়গাতে দীপক কিন্তু অনেকটা ইমপ্রুভ করেছো এন্ড অবভিয়াসলি আমি চেয়েছিলাম জেসন কামিং স্টার্ট করুক স্টার্ট করেছিল ম্যাকলারেন এন্ড গোল পেয়েছে ঠিক কথা বাট আমার কোথাও ফিল হচ্ছে যে জেসন কামিংস এই সিজনের পর কি মোহনবাগানে থাকবে অনেক প্রশ্ন কিন্তু উঠে যাচ্ছে ধীরে ধীরে এবং সেটা ওঠাটা খুব স্বাভাবিক কারণ কোচের যে আপাতত পছন্দের জায়গাটা তৈরি হয়ে গেছে বা স্ট্রাটেজিক ওয়েতে যে টার্গেটটা তিনি করে ফেলেছেন সেখানে দাঁড়িয়ে ম্যাকলারেন ইজ দা ফার্স্ট চয়েস আর একটা হাই প্রোফাইল স্ট্রাইকার যার ভ্যালু মুহূর্তে হাই রয়েছে সে কখনোই গোটা সিজনটা বসে থাকতে চাইবে না বা পরবর্তী সিজনে সে বসে থাকাটাকে কন্টিনিউ করতে পারবে না যদি না খুব ড্রামাটিক কিছু চেঞ্জ আসে এবং রাতারাতি ম্যাকলারের পরিবর্তে কামিংস কে আমরা রেগুলার বেসিসে স্টার্টিং ইলেভেনে দেখি তো যাই হোক বাকি টিমটা প্রায় মিলেই গেছে এবং এটাই মানে একটা মোহনবাগান তো প্যাটার্নটা ধরে ফেলেছে যে হোসেম্বলিনা তিনি একটা সেট তৈরি করে ফেলেছেন যে এটা আমি আস্তে আস্তে এগিয়ে নিয়েই যাব চোটাঘাত থাকবে কাঠ সমস্যা থাকবে প্লেয়ার আপ ডাউন চলতে থাকবে যদি ম্যাচের প্রসঙ্গে ঢুকি প্রথম প্রথম যে গোলটা দ্যাট ব্রিলিয়ান্ট সেটআপ বাইরে থেকে প্রথমে দীপক তাংড়ি বলটা দুম করে একটা মেরে দেয় ডিফ্লেক্টেড হয়ে আসে তারপর অ্যালবার্থ রড্রিগেজ এবং টম আল্রেড তাদের দুজনের যুগলবন্দী মানে দুজন ডিফেন্ডারের যুগলবন্দীতে আমরা দেখলাম যে মোহনবাগান এগিয়ে গেল আল্রেড যে জায়গা থেকে ফিনিশ করেছে যেখান থেকে শটটা মেরেছে এন্ড দ্যাট ওয়াজ পাওয়ার শট রকেট একটা শট মেরেছে গোলকিপারের কিচ্ছু করার ছিল না অ্যালবিনো গোমস পেনাল্টি সেভিং এর ক্ষেত্রে খুব ভালো কিন্তু এই ধরনের বল সিরিয়াসলি সেভ করাটা খুব টাফ ব্যাপার তারপরে মোহনবাগান এত চান্স তৈরি করেছে এত পরপর ক্রিয়েট করেছে চান্স যে ওই লিস্টনের সেকেন্ড হাফের এই সরি ফার্স্ট হাফের একদম শেষ মুহূর্তের গোলটার আগে অনেক আগেই কিন্তু মোহনবাগান লিড বাড়াতে পারতো আরো অনেক গোল হতো মানে ফার্স্ট হাফে এটলিস্ট থ্রি টু ফোর নিলের একটা লিড থাকলে আমার মনে হয় যে খুব জাস্টিফাইড হতো যে অ্যাটাক আজকে মোহনবাগান তৈরি করেছে পেত্রাতস এবং ম্যাকলারকে দেখা গেল প্রচুর নিচে নেমে এসেছে দেখো গ্রেগ স্টুয়ার্ডের যে অভাবটা এটা পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে ছিল মানে কে মানবে কে মানবে না সিরিয়াসলি জানিনা বাট আই ওয়াজ ফিলিং কি সামহাউ আমি গ্রেগ স্টুয়ার্ড কে মাঠে মিস করছি একটা তো কোথাও প্রেজেন্স একটা মিস হচ্ছিল যে চলো গ্রেগ স্টুয়ার্ড যে ওয়ার্কলোডটা নেয় যেভাবে স্ক্রিন করে গোটা মাঠটাকে সেটা আমি কোথাও মিস করছিলাম বাট যেভাবে ম্যাকলারেন কে নিচে নেমে আসতে দেখছিলাম বিশেষ করে সেকেন্ড হাফে শেষের দিকে একটা ফাউল অব্দি করলো মোস্ট প্রবাবলি এই তাসিকাবাকে ফাউলটা করেছিল তো বোঝা যায় যে একদম একদম বক্সের কিছুটা দূরে তো বোঝা যায় যে এই জায়গাতে একজন প্লেয়ার ঠিক কতটা কমিটেড কতটা সে ডেডিকেটেড যে এই লেভেলে সে পারফরমেন্স তুলে ধরছে সামনের দিকে যতটা ততটাই কিন্তু নিচের দিকে তো কোথাও এই দুজন প্লেয়ার কিন্তু ওয়ার্কলোড নিয়েছে ডেফিনেটলি নিয়েছে বাট সেই যে একটা গ্রেস স্টুয়ার্টের অভাব আমি সেটা অন্তত ফিল করেছি হয়তো আস্তে আস্তে এটা ম্যাকলারেন এবং পেত্রাদোষের জুটি যত এগিয়ে যাবে তত হয়তো কমতে থাকবে এই ফিল্ডটা কারণ একটা অন্য ধরনের ফুটবল অন্য ধরনের একটা সিস্টেম আমরা দেখতে পাবো এটা দরকার যেকোনো টিমে তুমি যদি একটা সেম প্যাটার্নে এগিয়ে যাও অপোনেন্ট খেলা ধরবে তোমাকে অল্টারনেট ভাবনা চিন্তার মধ্যে রাখতে হবে এবার ব্যাপারটা হচ্ছে যে দ্বিতীয় গোলটা দ্যাট ওয়াজ এ ফ্যান্টাস্টিক গোল দ্যাট ওয়াজ এ ব্রিলিয়ান্ট গোল এবং উইন্টেজ লিস্টন কোলাসোর গোল লিস্টন কোলাসো সব করছিল সবকিছু করছিল ভালো করছিল ভুল করছিল ভুলভাল অনেক কিছু করছিল অনেক কিছু ভালো করছিল বাট লিস্টন যেটা পাচ্ছিল না সেটা হচ্ছে গোলটা লিস্টনের মত প্লেয়াররা যখন গোল পেয়ে যাবে তখন তারা কোথাও যে মানে হারিয়ে যাওয়া কনফিডেন্স রয়েছে কিছু কিছু সময়ে সেটা কিন্তু ফিরে পাবে আজকে যে গোলটা করেছে এরপর যদি লিস্টন আরো বেটার না খেলে দেন এখান থেকে অবাক হওয়ার রয়েছে যে গোলটা করেছে যে জায়গা থেকে মানবীভীর ওকে বলটা বাড়িয়েছে বক্সের মধ্যে ও ঢুকেছে একের পর এক ডিফেন্ডারকে কাটিয়েছে ডিফেন্ডারদেরকে ড্রিবিল করেছে যেভাবে ঠান্ডা মাথায় লিস্টন ন্যাচারালি খুব ভুলভাল শট নেয় আজকেও নিয়েছে বলছি না যে নেয়নি খুব ভুলভাল শট নেয় অনেক সময় ডাবল মাইন্ডেড থাকে কি করবে বুঝতে পারে না বাট যে জায়গা থেকে ও ফিনিশ করেছে কুল কাম এন্ড কম্পোস্ট এই জায়গা থেকে ফিনিশ কিন্তু আমরা অলওয়েজ বিদেশী প্লেয়ারদের দেখি ঠান্ডা মাথার যারা ইন্ডিয়ান প্লেয়ার রয়েছে তাদের দেখি সুনীল ছেত্রীকে এরকম অনেক ফিনিশ করতে দেখেছি ঠান্ডা মাথায় ফিনিশ করা লিস্টন কে দেখা গেল এইভাবে যদি লিস্টন এগোতে থাকে এই যে ঠান্ডা মাথার একটা চিন্তা ভাবনা আমার মনে হয় লিস্টন কিন্তু অনেক বেটার করতে পারবে দেখো লিস্টন সেকেন্ড গোলটা পেতে পারতো যদি ডাবল মাইন্ডেড না হয়ে যেত ডেফিনেটলি গোলটা করতে পারতো পোস্টে লাগলো ওই জায়গাতে দাঁড়িয়ে একটু যদি আবারো ঠান্ডা মাথায় থাকতো ও টার্গেট করেছিল আমি সেকেন্ড গোলটা করছি যেভাবে ওপেন হয়ে গেছিল বাট কোথাও আরো একটু কম্পোজড হওয়া দরকার ছিল বাট হ্যাঁ আজকে লিস্টন যে পারফরমেন্সটা তুলে ধরেছে গোল করা উইং দিয়ে দৌড় অন্ততপক্ষে আশুতোষ মেহেতার না থাকা শুভম সারাঙ্গীর খেলা এটাকে আজকে লিস্টন গোলাসও ভীষণ ভাবে উপভোগ করেছে এবং কাজে লাগিয়েছে এন্ড থার্ড গোলটা এখানে দাঁড়িয়ে দেখো ম্যাকলার হয়তো ফিনিশটা করেছে ওই জায়গাতে দাঁড়িয়ে যে কেউ ফিনিশ করতে পারতো সোহেল আহমেদ ভার্ব থাকলেও ফিনিশ করতে পারতো বাট দ্যা গোল ক্রেডিট গোস টু 100% মানবীর সিং তোমাকে দিতে হবে বিকজ যে জায়গা থেকে ও ফার্স্ট টাচ করেছে ফার্স্ট টাচের থেকেও রিসিভের থেকেও সেকেন্ড টাচটা যেটা আমাদের ইন্ডিয়ান প্লেয়ারদের ভীষণ বড় একটা খামতি যে সেকেন্ড টাচের ক্ষেত্রে ফল্ট হয় সেই সেকেন্ড টাচ কিন্তু ভালো হয়েছে আবার এখানে অনেকে বলবে যে আবার তুমি ক্লাব ফুটবল হচ্ছে এত কিছু বলছো ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল টিমের হয়ে এরা খেলতে পারে না পারে না সেটা আমাদের দুর্ভাগ্য কোথায় থাকে এই খেলাগুলো সিরিয়াসলি তো মিস করি এই মানবীরকে নিয়েই তো লাস্ট যে ন্যাশনাল টিমের খেলাটা হয়েছিল আমরা ভীষণ ভাবে আপসেট ছিলাম ভীষণ ভাবে ফ্রাস্ট্রেটেড লেগেছিল যে এই মানবীর তো এরকম খেলতে পারে না সেই মানবীর জাস্ট কিছুদিনের গ্যাপেই ফুটবলটা কিভাবে খেলছে তো কিছু তো ফ্যাক্টরস রয়েছে কিছু তো ফ্যাক্টরস কাজ করে যার কারণে হয়তো এই প্লেয়াররা ক্লাবের হয়ে এত ভালো ফুটবলটা খেলে আর দেশের হয়ে আল্টিমেট সেই খেলাটা তুলে ধরতে পারে না সেটা একটা অন্য পার্ট আমরা সেই আলোচনা চালিয়েই যাব কিন্তু বলব যে মানবীর যেভাবে ফার্স্ট টাচ করেছে তারপর যে সেকেন্ড টাচটা দ্যাট ওয়াজ ব্রিলিয়ান্ট যেভাবে ও ঠান্ডা মাথায় একদম সেলফিশ না হয়ে ন্যাচারালি দেখো যেকোনো একজন ফরওয়ার্ডের প্লেয়ার সে নিজের গোল ট্যালি বাড়ানোর জন্য ওটাকে গোল করার জন্য টার্গেট করতে পারতো বিকজ ইউর টিম ওয়াজ উইনিং টু নীল তুমি জানো যে এই ম্যাচটা আমি জিতছি স্মুথলি আমি ম্যাচটা জিতবো ম্যাচ আমার কন্ট্রোলে রয়েছে আমি বারবার মুভ করছি ক্রিয়েট করছি এটা না হলে পরে একটা গোল আমি তৈরি করে দিতে পারবো নিজে করতে পারবো তো ওখানে দাঁড়িয়ে মানবীর কিন্তু চেষ্টা করতেই পারতো যে গোলটা আমি করবো মানে আমাদের এখানে যে সমস্ত বিদেশী ফুটবলাররা খেলতে আসে তাদের ম্যাক্সিমামটা নিজেদের গোল ট্যালি বাড়ানোর জন্য নিজেদের দরকে আরো একটা পোরশন বাড়িয়ে নেওয়ার জন্য ওখানে কিন্তু নিজে টার্গেট করে যে আমি গোল করবো ওখানে যদি একজন ইন্ডিয়ান ফরওয়ার্ড সামনে থাকতো কজন বিদেশী প্লেয়ার রয়েছে যে তাকে বলটা বাড়াবে সিরিয়াসলি আমি জানিনা তো ওই জায়গা থেকে মানবীর কিন্তু একদমই আনসেলফিশ ওয়েতে ম্যাকলারেনের জন্য বলটা বাড়ালো এবং ম্যাকলারেনের কিছু করার ছিল না ওখানে জাস্ট পায়ে বলটা লাগানো দরকার ছিল সেটা লাগিয়েছে গোল করেছে বাট গোল ক্রেডিট গোস টু অবভিয়াসলি মানবীর সিং এন্ড মানবীর সিং এই কারণে আজকে ম্যান অফ দা ম্যাচ হয়েছে তিনজন ডিফারেন্ট গোল স্কোরার পেয়েছি তিনটে ডিফারেন্ট আমরা গোল দেখেছি মাঝ মাঠে আপুইয়ার আলাদা লেভেলের আমরা পারফরমেন্স দেখেছি দীপক তাংড়িকে অনেক বেটার লেগেছে ডিফেন্সে আমি বলব যে দীপেন্দু আজকে নিজের অফ পজিশনে খেলছিল ওটা ওর ন্যাচারাল পজিশন না তাও বলব ডিফেন্সিভলি দীপেন্দু অনেক বেটার থেকেছে বাকি দুজন সেন্ট্রাল ডিফেন্ডারদের এখানে কিছু বলার নেই সুভাশিষের ব্রিলিয়েন্ট পারফরমেন্স হয়েছে থাপা চোট ছাড়িয়ে কিছু সময় পেয়েছে ভালো খেলেছে শাহাল আব্দুল সামাদ আশিক কুরুনিয়ান প্রত্যেককেই কোচ কিন্তু দেখে নিয়েছেন বাট সবার ওপরে মানবীভীরের এই যে পারফরমেন্স মানবীরের এই যে কোথাও কম্পোজিং একটা ব্যাপার সোজা কথায় মানবীর চেষ্টা করেছে আজকে মোহনবাগানকে তিন পয়েন্টটা পাওয়াতে মানবীর আজকে চেষ্টা করেছে কমপ্লিটলি টিমের হয়ে খেলতে টিম স্পিরিটটাকে হাই রাখতে এন্ড এই জায়গা থেকে তিন পয়েন্ট এই জায়গা থেকে টপ পজিশনে যাওয়া মোহনবাগানকে ডেফিনেটলি মাইলেজ দেবে বাট যেটা বলছিলাম যে কনসার্নিং পার্ট রয়েছে কারণ এই এই সিজনে মোহনবাগান একমাত্র টিম যাদের আটটা ম্যাচ হয়ে যাবার পর বা মোটামুটি এই সময়টাতে দাঁড়িয়ে সবথেকে বেশি ইয়েলো কার্ড এন্ড 26 টা হলুদ কার্ড মোহনবাগান প্লেয়াররা কনসিড করেছে দ্যাটস হিউজ এবং এর মধ্যে যে তিনজন প্লেয়ারের তিনটে করে ইয়েলো কার্ড রয়েছে তারা টিমের অন্যতম বা সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ সদস্য বললেও ভুল হবে না নাম্বার ওয়ান অ্যালবার্ট রড্রিগেস নাম্বার টু শুভাশিষ বোস নাম্বার থ্রি আপুইয়া দেখো নেক্সট মোহনবাগানের পাঁচটা যে ম্যাচ রয়েছে ডিসেম্বর অব্দি ফাস্ট ফেজ শেষ হওয়া অব্দি সেই পাঁচটা ম্যাচের মধ্যে কিন্তু চারটে ম্যাচ রয়েছে মোহনবাগানের এমন অপোনেন্টদের বিরুদ্ধে যারা টপ সিক্সে রয়েছে মোহনবাগান এবং বেঙ্গালুরুকে বাদ দিলে বাকি যে চারটে টিম আপাতত টপ সিক্সে রয়েছে সেই চারটে টিমকে মোহনবাগান ফেস করবে যেখানে রয়েছে চেন্নাই এন এফসি যেখানে রয়েছে গোয়া যেখানে রয়েছে পাঞ্জাব যেখানে রয়েছে নর্থ ইস্ট ইউনাইটেড এফসি যারা মানে গোলের গন্ধে মৌমো করছে যাদের টিমটা এবং তার সাথে রয়েছে কেরালা কেরালা যে পজিশনে থাকুক না কেন কেরালার যা টিম স্ট্রেন্থ রয়েছে মোটামুটি তোমাকে এখানে তাদেরকে সমীহ করতে হবে তো সেরকম পাঁচটা টিমের এগেন্স্টে খেলা আর ঠিক তার আগে যেখানে প্রত্যেকটা ম্যাচ থেকে মোহনবাগান কোচ তিনি পজিটিভ পয়েন্টস আর্ন করার চেষ্টা করবেন জাস্ট একটা ম্যাচে যেকোনো একটা প্লেয়ার করে যদি ভুল হয়ে যায় কোনভাবে মিস্টেক করে ফেলে ইয়েলো কার্ড কনসিড করে তাহলে একটা করে ম্যাচ কিন্তু সেই প্লেয়ারদেরকে স্যাক্রিফাইস করতে হবে আমি যদি ধরে ধরে বলি যে অ্যালবার্ট রড্রিগেজ দেখো হয়তো দীপেন্দ্র বিশ্বাস খেলে দেবে সেইভাবে কোন প্রবলেম হবে না ঠিক আছে একটু হয়তো মানিয়ে নিতে অসুবিধা হবে বাট খেলে দেবে শুভাশিষ বোস যদি না থাকে তাহলে সেই জায়গাতে লেফট ব্যাক কিন্তু কেউ নেই স্টপ গ্যাপ কাউকে ইউজ করতে হবে এবং সেই ক্ষেত্রে তুমি ওই জায়গাটাকে জাস্ট লাকের উপরে ছাড়তে হবে আপুইয়া আপুইয়া যে পারফরমেন্সটা দিচ্ছে যেভাবে ওই জায়গাটা থেকে নিজেকে সলিড করে নিয়েছে তো আপুইয়ার পরিবর্তে কে খেলবে ওই জায়গাতে ডিফেন্সিভ মিডফিল্ডে তো তুমি আপুইয়ার মতো কাউকে পাবে না যে অত ভালো বল কন্ট্রোল করছে অত ভালো মিডফিল্ডটাকে কন্ট্রোল করছে যেভাবে সামনের দিকে যাচ্ছে যে অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার খেলছে সে যখন নেমে আসছে তাকে ভালো কাভার দিচ্ছে তো একটা কমপ্লিট পারফরমেন্স তো তিনটে এমন প্লেয়ারের আর্লি এই আটটা ম্যাচের মধ্যে তিনটে ইয়েলো কার্ড হয়ে গেছে যারা কিন্তু পরের ম্যাচগুলো প্রত্যেকটাতে চাপে থাকবে আর একটা টিমে 26 টা ইয়েলো কার্ড হচ্ছে এত ফাউল হচ্ছে আমার মনে হয় যে এই জাস্ট একটা জায়গা রয়েছে হোসেন নাকি একটু হলেও কন্ট্রোল করতে হবে কারণ যত ম্যাচের সময় বাড়বে যত কার্ডের সংখ্যা বাড়বে টিম কিন্তু সাফার করবে তো এই জায়গাতে দাঁড়িয়ে আরো অনেক প্লেয়ার রয়েছে যারা দুটো করে ইয়েলো কার্ডে রয়েছে তো সামনের পাঁচটা ম্যাচ কিন্তু ভীষণ ভাবে ভাইটাল যার মধ্যে চারটে বললাম যে টপ সিক্স এর টিম রয়েছে এত ইজি হবে না সেই ম্যাচগুলো প্রত্যেকটা ম্যাচ থেকে তোমাকে ম্যাক্সিমাম পয়েন্ট কালেক্ট করতে হবে যে ফাস্ট লেগটা মানে ফার্স্ট হাফটা যখন আইএসএল এ শেষ হবে ডিসেম্বর এন্ডে তখন নিজের পজিশনটা ভালো জায়গা মানে টপে থাকবে এবং ডিফারেন্সটা একটু ভালো হলেও থাকবে সেকেন্ড পজিশনের থেকে তো দেখা যাক ফাইনালি কি হয় গোটা ম্যাচে সেইভাবে নেগেটিভিটি আমি অন্তত বলবো না যে কিছু আছে বলে কিছু কিছু ক্ষেত্রে আজকে জামশেদপুর ভালো অ্যাটাক তৈরি করছিল ভালো কিছু শর্টসও নিয়েছে বাইরে থেকে ভেতর থেকে বাট ভিশাল কাইথ নিজের সেরা ফর্মে রয়েছে অসাধারণ কিছু সেভ করেছে আরো একটা ক্লিন সিট নামের পাশে যোগ হয়ে গেল ব্যাক টু ব্যাক চারটে ম্যাচে মোহনবাগানে কিন্তু ক্লিন সিট থাকলো তো এটা যথেষ্ট পরিমাণে ভালো টিমকে মাইলেজ দেবে পরবর্তী ম্যাচ রয়েছে চেন্নাই এনএফ এফসির বিরুদ্ধে সাত দিন পর সেই ম্যাচ রয়েছে 30 তারিখে নভেম্বর মাসে আর ডিসেম্বর মাসের চারটে ম্যাচই কিন্তু মোস্ট ইম্পর্টেন্ট ম্যাচেস রয়েছে এবং তারপর আবারো নতুন বছরে নতুন ভাবে মোহনবাগান কিভাবে দেখা দেয় কোন চেঞ্জেস আসে কিনা টিমের মধ্যে সেটা সময় কথা বলবে বাট আপাতত যেভাবে টিম খেলছে খুব একটা পরিবর্তনের দরকার আছে বলে ফিল হচ্ছে না বাকি টোটাল ম্যাচটি নিয়ে তোমাদের কি কি অবজারভেশন অপিনিয়ন অবশ্যই শেয়ার করে জানাতে থাকো ভিডিওটা ভালো লাগলে লাইক করো শেয়ার করো দেখা হবে পরের ভিডিওতে যদি কোন পয়েন্ট মিস করে গিয়ে থাকি অবশ্যই কমেন্টে জানিয়ে দিও থ্যাঙ্ক ইউ গুড বাই এন্ড গুড নাইট

🔗 Watch on YouTube

🚀 Related Hashtags: #Mohun #Bagan #TOP #Star #Performance #Brilliant #Goals #Jamshedpur #Match #Review

Disclaimer: This video is embedded directly from YouTube. All rights to the video and content belong to the original creator, BONG PNPC FOOTBALL . For more details, please visit the original source: https://www.youtube.com/watch?v=g4c0S2F18XA.